শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
ontu

Call

সানফ্রান্সিসকোর কংগ্রেস ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে, নার্সিং বিভাগের অধীনে গবেষকরা ৮০ জন পুরুষ এবং ১২৩ জন নারীর ওপর দীর্ঘদিন গবেষণা করে। গবেষণায় রাগের প্রকাশ, আত্মসম্মানবোধ, অনুভূতি, এবং সাফল্যের জন্য নারী ও পুরুষের ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট মূল্যায়ন করা হয়। বৈশিষ্ট্যগুলো পর্যলোচনা করে দেখা যায়, রাগী পুরুষের বৈশিষ্ট্য হলো রাগ বা ক্ষোভ প্রকাশের ক্ষেত্রে সরাসরি পথটি বেছে নিতেই পছন্দ করেন। অপরদিকে অল্পতেই সরাসরি রাগ প্রকাশে অস্বস্তিবোধ করেন নারী। কিন্তু যখন সে রাগ প্রকাশ করে তখন পুরুষদের কাছাকাছিই থাকে সে প্রকাশভঙ্গি। মৌখিকভাবে অসন্তোষ প্রকাশ, ক্ষমতার ব্যবহারের দিক দিয়েও পুরুষরাই এগিয়ে রয়েছেন নারীদের তুলনায়। নারীদের মধ্যে হঠাৎ রেগে যাওয়ার প্রবণাতা দেখা যায়, তবে তারা খুব দ্রুত এজন্য লজ্জিত হয় এবং ক্ষমা পেতে চেষ্টা করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অর্থনৈতিক, সামাজিক বা ব্যক্তিগত হতাশা, কর্মক্ষেত্র সমস্যার কারণে পুরুষরা রেগে যান। অন্যদিকে পারিবারিক অশান্তি, সন্তানদের নিয়ে উদ্বিগ্নতা, প্রতিনিয়ত হীনমন্যতায় ভুগে নারীরা রাগী হয়ে ওঠে। রাগের বাহার পুরো লেখাটা পড়ে যেটা বুঝতে পারছি সেটা হল রাগে কেউ কারও চেয়ে কম নয়। নারী পুরুষ – উভয়েই তো মানুষ। আর গবেষনায় যে ফারাকটা দেখা গেল সেটার কারণ সামাজিক। নারী পুরুষের সামাজিক অর্থনৈতিক বৈষম্য ও পার্থক্যের কারনে এটা হচ্ছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ