shohanrand1

Call

(সুরা আন'আম ৬:১৬২) قُلْ إِنَّ صَلَاتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلَّـهِ رَ‌بِّ الْعَالَمِينَ আপনি বলুনঃ নিশ্চয়ই, আমার নামায, আমার কুরবানী এবং আমার জীবন ও মরণ বিশ্ব-প্রতিপালক আল্লাহরই জন্যে। (সুরা কাউছার, ১০৮:২) فَصَلِّ لِرَ‌بِّكَ وَانْحَرْ‌ অতএব আপনার পালনকর্তার উদ্দেশ্যে নামায পড়ুন এবং কোরবানী করুন। সুরা গাশিয়া (৮৮:২১-২২) فَذَكِّرْ‌ إِنَّمَا أَنتَ مُذَكِّرٌ‌ ﴿٢١﴾ لَّسْتَ عَلَيْهِم بِمُصَيْطِرٍ‌ বেশ (হে নবী!) তাহলে তুমি উপদেশ দিয়ে যেতে থাকো। তুমি তো শুধু মাত্র একজন উপদেশক, তাদের উপর তত্বাবধায়ক নন। (সুরা আন'আম ৬:৭৯) إِنِّي وَجَّهْتُ وَجْهِيَ لِلَّذِي فَطَرَ‌ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْ‌ضَ حَنِيفًا ۖ وَمَا أَنَا مِنَ الْمُشْرِ‌كِينَ আমি তো একনিষ্ঠভাবে নিজের মুখ সেই সত্তার দিকে ফিরিয়ে নিয়েছি যিনি যমীন ও আসমান সৃষ্টি করেছেন এবং আমি কখনো মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই।” আমরা ফরয, ওয়াজিব, সুন্নাত সালাত সাওম বা যেকোন ইবাদত একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যেই করি। রাসুল সা. তো আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন বাহক মাত্র। আর তাঁকে আমরা মানি আমাদের আল্লাহর প্রেরিত আদর্শ নেতা ও মানব হিসেব। তিনি আমাদের কাছে আল্লাহর বাণী ঠিকঠিকভাবে পৌঁছিয়েছেন, নিজে আল্লাহর বিধান শত জুলুম সহ্য করে বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে গেছেন ইত্যাদি কারণে আমরা তাঁকে পৃথিবীর সবকিছুর চাইতেও বেশি ভালোবাসি। কিন্তু আমাদের সবকাজের মূল উদ্দেশ্য শুধু এক আল্লাহরই সন্তুষ্টি অর্জন। একজন হচ্ছেন মুনিব আরেকজন তাঁর দাস। দু'জন কোন দায়িত্ব ভাগাভাগি করতে পারেননা। (সুরা ইঊসুফ, ১২:৪০) إِنِ الْحُكْمُ إِلَّا لِلَّـهِ "আল্লাহ ছাড়া কারও বিধান দেবার ক্ষমতা নেই।"

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ