দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে দেনাদারের নিকট হতে পাওনা টাকার পরিমাণ জানা যায়।
1 Answers 1965 viewsপ্রতিষ্ঠানের পাওনা টাকার পরিমাণ নির্ণয় করার জন্য প্রস্তুত করা হয় নগদান বই।
1 Answers 1951 viewsপ্রারম্ভিক নগদ উদ্বৃত্তের সাথে নগদ প্রাপ্তি ও প্রদানসমূহ যোগ-বিয়োগ করে তৈরি করা হয় সমাপনী নগদ উদ্বৃত্ত।
1 Answers 1968 viewsযে নগদান বইয়ে টাকার পরিমাণ লেখার জন্য উভয় পাশে তিনটি করে ঘর থাকে তাকে বলে তিনঘরা নগদান বই।
1 Answers 1986 viewsযে সকল প্রতিষ্ঠানে নগদ অর্থের পাশাপাশি ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করা হয় কিন্তু বাট্টা থাকে না সেখানে দুইঘরা নগদান বই প্রস্তুত করা হয়।
1 Answers 1979 viewsনগদ প্রাপ্তি জাবেদায় নগদ উদ্বৃত্ত খতিয়ানের নগদান হিসাবের ডেবিট দিকে লিখা হয়।
1 Answers 1997 viewsনগদ অর্থ আগমন ও নির্গমন হিসাবভুক্ত রাখার জন্য নগদান বই সংরক্ষণ করা আবশ্যক।
1 Answers 1960 viewsনগদ প্রাপ্তি জাবেদায় বিক্রয়ের প্রকৃত পরিমাণ লিখা হয় বিক্রয় কলামে।
1 Answers 1990 viewsরেওয়ামিলে ডেবিট এবং ক্রেডিট উভয় দিকের টাকার পরিমাণ সমান হলেও রেওয়ামিলে ভুল থাকতে পারে। নীতির ভুলের কারণে।
1 Answers 1974 viewsনিখুঁতভাবে যে কোন পরিমাণ তরলের আয়তন মাপার জন্য মেজারিং সিলিন্ডার যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয়।
1 Answers 1975 views