Answered Sep 29, 2019
খতিয়ান হিসাব থেকে রেওয়ামিল তৈরি করা যায়।
হিসাব পরবর্তী রেওয়ামিল হিসাবচক্রের ১০ তম ধাপ।
লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব এবং নিখুঁত ফলাফল পেতে হলে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখা প্রয়োজন।
বিনিয়োগ হিসাব সম্পদের হিসাব।
উত্তরা ব্যাংক হিসাব সম্পদ বা দায় জাতীয় হিসাব।
হিসাব সমীকরণের ভিত্তিতে হিসাব খাতকে সাধারণত পাঁচ শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
ক্রয় হিসাব, মূলধন হিসাব, নগদান হিসাব ইত্যাদি এগুলো সাধারণ খতিয়ান।
রেওয়ামিল তৈরি করা হয় নির্দিষ্ট হিসাবকাল শেষে।
রেওয়ামিল প্রস্তুতে মূলধন হিসাব, আসবাবপত্র হিসাব ইত্যাদি লিখতে হয় হিসাবের শিরোনাম কলামে।
খতিয়ান হিসাবের উদ্বৃত্তগুলো ২ ভাগে বিভক্ত করে রেওয়ামিল তৈরি করা হয়।
বাদ পড়ার ভুলের কারণে রেওয়ামিল মিলে যায় কারণ সমপরিমাণ টাকার অংক ডেবিট ও ক্রেডিট হতে বাদ পড়ে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন