যে মানুষ যেন তার স্ত্রীর মাসিক স্রাব চলাকালে যৌন সংগম না করে”, সুতরাং কোণ মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব করা হলে সয়তান তার আগে থাকে এবং সেই শয়তান দারা অই মহিলা গর্ববতী হয় ও হিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলাম এ বলা হয় “খুন্নাস”)। প্রমানসুত্রঃ সূরা বানী ইস্রাইল- আর রাহমান -৫৪, ইবনে আবি হাতিম,হাকিম তিরমিজি। see more---> http://www.homeopathybd.com/hejra-kano-jonmo-nai/
মহিলাদের মাসিক বা ঋতুস্রাব অবস্থায় কখনোই স্ত্রী সহবাস করা উচিত না। নিফাস ( অর্থাৎ মহিলাদের বাচ্চা প্রসবের পর চল্লিশ দিন বা এর কমে যে কয়দিনে রক্ত আসা পরিপূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়) অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা উচিত না। এ দুসময়ের মধ্যে সহবাস করলে উভয়েরই অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কেননা এ সময়ের রক্তের প্রচুর পরিমাণ বিষাক্ত জীবানু থাকে। যার দ্বারা ভয়ানক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা প্রমাণিত। অনেক পুরুষকে দেখা যায় যে , এ স্ময় সহবাস করার কারণে লজ্জাস্থানে এলার্জী জাতীয় বিভিন্ন রোগ হয়। লজ্জাস্থানে জ্বালাপোড়া হয়ে যায়, আবার কারো ধাতু দুর্বলতা দেখা দেয়। এ সময়ের সহবাস দ্বারা সন্তান জন্ম নিলে অনেক ক্ষেত্রে সন্তানের শরীরে বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে। শরীরে বিভিন্ন ধরণের ঘা হয়, যা থেকে অনবরত পানি ঝরতেই থাকে এবং বাচ্চাদানী বাহিরে বের হয়ে আসে । আবার অনেক সময় মহিলাদের ভ্রুণ নষ্টের রোগ হয়ে থাকে।এ ছাড়াও এ সময়ের সহবাসে নারী পুরুষ উভয়েই বিভিন্ন ধরণের রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হ। কেননা ঋতুস্রাব ও নেফাসের রক্তে শরীরের ভিতরের রোগ জীবাণুযুক্ত অপবিত্র উপকরণ থাকে। সে সাথে বিষাক্ত জীবাণুও থাকে। রক্তস্রাবের সময় মহিলাদের সর্বক্ষণ রক্ত নির্গত হওয়ার কারণে কারো কারো যৌনাঙ্গটি এক প্রকার ফোলা ও উষ্ণ থাকে। ঋতুস্রাব বা নেফাস থেকে পবিত্র হয়ে গোসল করার আগ পর্যন্ত মহিলাদের সাথে সহবাস করবেনা।
পিরিয়ডের সময় শরীর থেকে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া থাকে। মাসিকের সময় জরায়ু ও যোনির অম্লভাব থাকে না। তাই এটি খুব সহজেই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক হলে নারীদের জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে।
আসুন জেনে নিই পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক হলে কি ধরনের বিপত্তি হতে পারে-
মাসিকের সময় জরায়ু ও যোনির অম্লভাব থাকে না। তাই এটি খুব সহজেই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক হলে নারীদের জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে।
2. জরায়ুতে প্রচণ্ড ব্যথা
পিরিয়ড চলাকালীন শারীরিক সম্পর্ক হলে পরবর্তী সময় নারীদের জরায়ুতে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে। ফলে নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
3. রক্ত পেটের ভেতর ঢুকে যেতে পারে
পিরিয়ড চলাকালীন শরীরিক সম্পর্ক হলে পিরিয়ডের যে রক্ত শরীরের ভেতর থেকে প্রভাবিত হয়, সেটি অন্য কোনো অংশে ঢুকে জমাট বেঁধে যেতে পারে। এতে হতে পারে বিভিন্ন ধরনের রোগ।
4. রক্তপাত বেশি হতে পারে
পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক হলে রক্তপাত স্বাভাবিকের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে। তাই পিরিয়ড চলাকালীন শরীরিক সম্পর্ক নয়।
5. চিকিৎসকের পরামর্শ
পিরিয়ড চলাকালীন কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ অনেক নারী আছেন যারা জরায়ু সমস্যায় ভোগেন। তাই প্রত্যেক নারীর উচিত নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া।
ইসলামিক দৃস্টিকোন থেকে
মাসিকের সময় স্ত্রী সহবাস কুরআন-হাদীস উভয়ের আলোকেই নিষিদ্ধ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,
﴿وَيَسَۡٔلُونَكَ عَنِ ٱلۡمَحِيضِۖ قُلۡ هُوَ أَذٗى فَٱعۡتَزِلُواْ ٱلنِّسَآءَ فِي ٱلۡمَحِيضِ وَلَا تَقۡرَبُوهُنَّ حَتَّىٰ يَطۡهُرۡنَۖ﴾ [البقرة: ٢٢٢]
“তারা আপনাকে মাসিক সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি বলুন, উহা অশুচি। সুতরাং মাসিকের সময় তোমরা স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক এবং তারা পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত তাদের নিকটে যেও না”। [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২২২]
পবিত্রতা লাভের পর তারা গোসল না করা পর্যন্ত তাদের নিকটে যাওয়া বৈধ নয়। কেননা একই সাথে আল্লাহ তা‘আলা আরও বলেছেন,
﴿فَإِذَا تَطَهَّرۡنَ فَأۡتُوهُنَّ مِنۡ حَيۡثُ أَمَرَكُمُ ٱللَّهُۚ إِنَّ ٱللَّهَ يُحِبُّ ٱلتَّوَّٰبِينَ وَيُحِبُّ ٱلۡمُتَطَهِّرِينَ ٢٢٢﴾ [البقرة: ٢٢٢]
“যখন তারা ভালোমত পাক-পবিত্র হয়ে যাবে তখন তোমরা তাদের নিকটে আল্লাহর নির্দেশ মোতাবেক গমন কর”। [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২২২]
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«اصْنَعُوا كُلَّ شَيْءٍ إِلَّا النِّكَاحَ»
‘সহবাস ব্যতীত তোমরা তাদের সাথে সব কিছুই কর”।[1]
মাসিকের সময় সহবাস যে কঠিন পাপ তা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিম্নোক্ত বাণী থেকে প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন,
«مَنْ أَتَى حَائِضًا، أَوِ امْرَأَةً فِي دُبُرِهَا، أَوْ كَاهِنًا، فَقَدْ كَفَرَ بِمَا أُنْزِلَ عَلَى مُحَمَّدٍ»
“যে ব্যক্তি কোনো ঋতুবতীর সাথে মিলিত হয় কিংবা কোনো মহিলার পশ্চাৎদ্বারে সঙ্গম করে অথবা কোনো গণকের নিকটে যায়, নিশ্চয় সে মুহাম্মাদের ওপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তার সাথে কুফরী করে”।[2]অজ্ঞতাবশতঃ যদি কোনো ব্যক্তি মাসিকের সময় স্ত্রী সহবাস করে তাহলে তাকে এজন্য কোনো কাফ্ফারা দিতে হবে না। কিন্তু জেনেশুনে যারা এ কাজ করবে তাদেরকে নির্ধারিত এক দীনার বা অর্ধ দীনার কাফ্ফারা দিতে হবে। এ সম্বন্ধে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হাদীস বর্ণিত আছে।[3] এখানে এক দীনার বা অর্ধ দীনার দু’টি সুযোগের যে কোনো একটি নেওয়া যাবে বলে কেউ কেউ মত প্রকাশ করেছেন। কেউ কেউ বলেন, যদি মাসিকের শুরুতে যখন প্রথম রক্ত বেশি আকারে বের হতে থাকে তখন কেউ সহবাস করে তবে এক দীনার আর যদি মাসিকের শেষে যখন রক্ত কম বের হয়, অথবা তার গোসলের আগে সহবাস করা হয় তবে অর্ধ দীনার সদকা করতে হবে। আর এক দীনার এর পরিমাণ হচ্ছে, ২৫,৪ গ্রাম স্বর্ণ। অথবা সমপরিমাণ মূল্যের কাগজের মুদ্রা।
* মাসিকের সময় জরায়ু ও যোনির অম্লভাব থাকে না। তাই এটি খুব সহজেই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। * মিলনের সময় এবং পরবর্তীতে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে। * রক্তপাত তুলনামূলক ভাবে বেশি হতে পারে। * দেহ অপবিত্র লাগে বিধায় মানসিক অরুচি সৃষ্টি হতে পারে। * পুরুষ লিঙ্গে রক্ত লেগে যৌনমিলনে তার অরুচি জন্মাতে পারে। * পুরুষের কোন রোগ (Sexual transmited disease) থাকলে এসময় অতিদ্রুত নারী যোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। * তেমনি নারীদেহেও কোন রোগ (Sexual transmited disease) থাকলে পুরুষ দেহে দ্রুত ছড়াতে পারে। * জরায়ু মুখ ঘোরে যেতে পারে, যা পরবর্তীতে মারাত্মক কুফল বয়ে আনতে পারে। ইসলামের দৃষ্টিতে এসময় যৌন মিলন হারাম। ইসলামের দৃষ্টিতে মাসিকের সময় যৌন মিলনঃ পবিত্র কুরআ’ন এ আল্লাহ তায়ালা বলেন- “আর আপনার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েয সম্পর্কে। বলে দেন, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রীগণ থেকে বিরত থাকো এবং যতক্ষন না তারা পবিত্র হয়ে যায় ততক্ষণ তাদের নিকটবর্তী হবে না। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যায়, তখন গমন কর তাদের কাছে, যে ভাবে আল্লাহ হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং যারা অপবিত্রতা হতে বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।” (বাকারা/আয়াত-২২২) সুতরাং স্বামীর জন্য জায়েয হবে না স্ত্রী সহবাস করা যতক্ষন না স্ত্রী হায়েয থেকে মুক্ত হয়ে গোসল করে পবিত্র হয়। হায়েয অবস্থায় স্ত্রী সহবাস যে একটি গর্হিত ও হারাম কাজ রাসূলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়াসাল্লাম) এর হাদিস থেকেও তার প্রমান পাওয়া যায়। আমাদের প্রানপ্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা) বলেছেন- “যে ব্যাক্তি হায়েয অবস্থায় সহবাস করে বা পিছনের রাস্তা দিয়ে স্ত্রীর সাথে মিলন করে কিংবা কোন গণকের কাছে গমন করে, তবে সে আমার নিকট যা অবতীর্ণ হয়েছে তা অস্বীকার করল।” [তিরমিযী] বর্তমান চিকিতসা বিজ্ঞান বলছে যে, মাসিক অবস্থায় মেয়েদের জরায়ু থেকে যে স্রাব আসে, তাতে রয়েছে বিষাক্ত কিছু যৌগ। তাই পুরুষদের সিফিলিস, গোনোরিয়া, লিংগ ছোট হয়ে যাওয়া, লিংগ বিকৃতিসহ নানা রোগের কারন মাসিক অবস্থায় সহবাস করা। ডিম্বানু ভেঙ্গে তা মাসিকের স্রাবের সাথে বেরিয়ে যায়। মাসিকের সময় কোন ডিম্বানু থাকে না। যারা মনে করে মাসিকের সময় সহবাস না করলে সন্তান হয় না, এটা তাদের চরম মুর্খতা। তবে কখনো কখনো মাসিকের সময় ডিম্বানু গঠিত হয়, যদিও এটা বিরল। মাসিকের সময় একটি মেয়ে খুবই অসুস্থ থাকে, এর সাথে থাকে অসহ্যকর ব্যাথা-বেদনা, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যাথা। এই অবস্থায় তার সাথে সহবাস করা, তার উপর অমানবিক জুলুম ছাড়া আর কিছুই নয়। মাসিক অবস্থায়ঃ ১) মাসিক অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা হারাম। ২) মাসিক অবস্থায় স্ত্রীর নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত দেখা বা স্পর্শ করা হারাম। ৩) মাসিক অবস্থায় নামায পড়া যাবে না এবং তার কাযা মাফ। ৪) মাসিক অবস্থায় রোযা রাখা যাবে না, কিন্তু তার কাযা আদায় করতে হবে। ৫) মাসিক অবস্থায় কুরআ’ন শরীফ স্পর্শ করা বা মুখে উচ্চারণ করা হারাম। ৬) মাসিক অবস্থায় স্ত্রীর সাথে শোয়া, তাকে চুম্বন কিংবা আলিঙ্গন করা জায়েয। ৭) মাসিক শেষ, কিন্তু গোসল করে নাই, এমতাবস্থায় সহবাস করা যাবে না। ৮) মাসিক তিন দিনের কম বা ১০ দিনের বেশি হলে ইস্তিহাযা। ইস্তিহাযা অবস্থায় নামায পড়তে হবে। ৯) মাসিক অবস্থায় কাবা ঘর তাওয়াফ করা ছাড়া হজ্বের অন্যান্য কাজ করা যায়। এখানে খুবই সহজ কিছু মাসয়ালা দেয়া হলো। মাসিকের মাসয়ালার পরিসর অনেক বড়। মাসিকের মাসয়ালা সমূহ মনে রাখা অনেক কঠিন কাজ। শতকরা ৫ ভাগ মেয়েও সঠিক মাসয়ালা মানা দূরে থাক, জানেও না। তবে কেউ যদি ভুলে, অনিচ্ছাকৃত এবং না জেনে তাহলে তার কোন গুনাহ হবে না। আর যদি ইচ্ছাকৃতভাবে করে থাকে তাহলে কাফফারা দিতে হবে। কাফফারার পরিমাণ একদিনার বা অর্ধ দিনার। কোনো কনো ফিকাহ বিদের মতে স্বামী দুটির যে কোন একটি দিতে পারবে। আবার কেউ কেউ বলেন মাসিকের প্রথম দিকে করলে ১ দিনার, শেষের দিকে বা মাসিক শেষ কিন্তু গোসল করে নি এমতাবস্থায় করলে অর্ধ দিনার। [কিতাবুল কাবার/ পৃষ্ঠা-৫৫]
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে নরমাল ডিফেন্স মেকানিজম নষ্ট হয়ে যায়। মহিলাদের প্রজনন অঙ্গের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। একই ঘটনা ঘটে সন্তান জন্মদানের পরবর্তী ৪০-৪৫ দিন। আর এসময়ের সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স প্রজনন অঙ্গ গুলোতে ভয়াবহ ইনফেকশন ঘটায় লোকাল অর্গানিজম।
স্ত্রীর হায়ে্য ( পিরিয়ড ) চলাকালীন তার সাথে সহবাস করা স্বামীর জন্য হারাম। ( ফথুল কাদীর , ১/২০০ )
আল্লাহ তায়ালা বলেন , “আর তারা তোমার নিকট হায়ে্য প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করে। তাহলে বলে দাও এটা অশুচি বা কষ্ট। কাজেই তোমরা হায়েয চলাকালীন সময় সহবাস থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের সাথে সহবাস করবেনা, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন তারা ভালোভাবে পবিত্র হয়ে যাবে, তখন তাদের নিকটে যাও যেভাবে আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদের ভালবাসেন।” ( সুরা আল বাকারাহ ২২২ )
এ প্রসঙ্গে রাসুল (সাঃ ) বলেন, “যদি কোন ব্যক্তি হায়েযাহ নারীর সাথে বা তার নিতম্বে সহবাস (এনাল সেক্স) করে, জ্যোতিষীর নিকট যায় আর জ্যোতিষীর কথা বিশ্বাস করে তাহলে সে মুহাম্মদ (সাঃ ) এর প্রতি যা নাযিল হয়েছে তার প্রতি কুফরি করল।”