শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Rocky

Call
  শীতের ঠান্ডা হাওয়া ছাড়াও আরও কিছু বিষয় আছে, যা ঠোঁট ফাটাকে ত্বরান্বিত করে বা বাড়িয়ে দেয়। যেমন বারবার জিব দিয়ে ঠোঁট চাটার অভ্যেস, ধূমপান, পুষ্টিহীনতা ও ভিটামিনের অভাব, প্রখর সূর্যের তাপ ও পানিশূন্যতা, রেটিনয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন। বিভিন্ন চর্মরোগ যেমন—চিলাইটস ও পরিপাকতন্ত্রের রোগ আছে তাদেরও বেশি ঠোঁট ফাটে।


কী করবেন?

ঠোঁট ফাটা এমন একটি সাধারণ সমস্যা, যার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার তেমন কোনো প্রয়োজন হয় না। কিছু বিষয়ে সচেতনতা থাকলে নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমন:

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আমাদের চামড়ায় রয়েছে সিবেসিয়াস গ্রন্থি (Sebaceous Gland), যা থেকে এক রকম তেলতেলে জিনিস বেরিয়ে এসে ঘামের সাথে মিশে গোটা চামড়ায় ছড়িয়ে যায় । এর ফলে চামড়া ফাটে না । শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যাবার ফলে আমাদের ঘাম কম হয় । তাছাড়া চারপাশটা ঠাণ্ডা থাকে বলে শরীরের তাপমোচনের জন্য ঘামের বিশেষ দরকার হয় না । সিবেসিয়াস গ্রন্থি (Sebaceous Gland) থেকে বেরিয়ে আসা তেলতেলে পদার্থ শরীরের চামড়ায় ঠিকমতো ছড়িয়ে পড়তে পারে না । শরীরের শুকনো জায়গাগুলো তখন কুঁচকে গিয়ে ফেটে যায় । শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় ঠোঁটের চামড়া পাতলা । তাছাড়া ঠোঁট দুটো নাকের ছিদ্রের ঠিক নিচে থাকার জন্য নিঃশ্বাসের গরম বাতাস ঠোঁট দুটোকে আরও শুকিয়ে দেয় । এই কারণেই শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় শীতকালে ঠোঁট বেশি ফাটে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ