ক্বিরাণকারীর জন্য একটি তওয়াফ ও একটি সাঈ যথেষ্ট হবে?

হজ্জ ও ওমরা উভয় ক্ষেত্রে তাকে পুনরায় বিদায়ী তওয়াফ করতে হবে। কেননা নবী (সাঃ) বলেনঃ لا يَنْفِرَنَّ أَحَدٌ حَتَّى يَكُونَ آخِرُ عَهْدِهِ بِالْبَيْتِ “সর্বশেষ কাজ বায়তুল্লাহ্‌র তওয়াফ না করে কেউ যেন বের...

তাওয়াফে এফাযার পর তাকে আর সাঈ করতে হবে না। কেননা তার ওমরা নেই। সুতরাং তওয়াফে কুদূমের সাথে সে যদি সাঈ করে থাকে, তবে এটাই হজ্জের সাঈ হিসেবে গণ্য হবে। পরে...

সঠিক কথা হচ্ছে ঈদের দিন বা অন্য দিনে কোন পার্থক্য নেই। সর্বাবস্থায় তওয়াফের পূর্বে সাঈ করা জায়েয আছে। এমনকি ঈদের দিনের পরও যদি হয়। কেননা হাদীছের সাধারণ অর্থ একথাই প্রমাণ...

কোন মানুষ যদি তওয়াফ করে এই বিশ্বাসে যে তাকে সাঈ করতে হবে না। কিন্তু পরে তাকে জানানো হল যে, তাকে অবশ্যই সাঈ করতে হবে। তখন সে শুধুমাত্র সাঈ করলেই হয়ে...

হাজী সাহেব যদি ইফরাদ বা কেরাণকারী হয়, তবে তার জন্য তওয়াফে এফাযার পূর্বে হজ্জের সাঈ করা জায়েয আছে। তওয়াফে কুদুমের পর পরই উহা আদায় করে নিবে। যেমনটি নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি...

হজ্জ-ওমরার জন্য নির্দিষ্ট কোন দু’আ নেই। মানুষ জানা যে কোন দু’আ পাঠ করতে পারবে। কিন্তু নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে প্রমাণিত দু’আ সমূহ পাঠ করা উত্তম। বিশেষ করে রুকনে...

হজ্জ বা ওমরাকারী যে সমস্ত দু’আ জানে এগুলোই তার জন্যে যথেষ্ট। কেননা সাধারণতঃ সে যা জানে তা সে বুঝে। আর বুঝে-শুনেই আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা উচিত। কিন্তু যদি কোন বই...

নফল সাঈ করা জায়েয নয়। কেননা সাঈ শুধুমাত্র হজ্জ-ওমরার সময় শরীয়ত সম্মত। কেননা আল্লাহ্‌ বলেন, ]إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوْ اعْتَمَرَ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِ أَنْ يَطَّوَّفَ...

মানুষ যদি ওমরা বা হজ্জ বা বিদায়ী তওয়াফ বা নফল তওয়াফে লিপ্ত থাকে, আর ফরয নামাযের ইকামত হয়ে যায়, তবে তওয়াফ ছেড়ে দিয়ে নামাযের কাতারে শামিল হয়ে যাবে। নামায শেষ...

তওয়াফে এফাযার পূর্বে সাঈ করা জায়েয। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কুরবানীর দিন একস্থানে দন্ডায়মান হলেন, লোকেরা তাকে প্রশ্ন করতে লাগল। কেউ প্রশ্ন করল, سَعَيْتُ قَبْلَ أَنْ أَطُوفَ...