চলনের সময় অ্যামিবা প্রয়োজনমতো দেহের বিভিন্ন অংশ থেকে ক্ষণপদ সৃষ্টি করে এবং পুনরায় দেহের অভ্যন্তরে বিলীন হয়ে যায়। অ্যামিবার এই বিশেষ ধরনের চলনকে অ্যামিবয়েড চলন বলে। চলনের সময় অ্যামিবার দেহের যেকোনো অংশ হতে ক্ষণপদ বের হয় এবং সেদিকে অগ্রসর হয়। এভাবে অ্যামিবা তার লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হয়।