Answered Sep 28, 2019
কোনো হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট পার্শ্বের যোগফলের পার্থক্যকে উদ্বৃত্ত বলে।
হিসাবের মোট ডেবিট টাকা বছরের যে কোনো সময় ক্রেডিট টাকার সমপরিমাণ হবে।
কোনো হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট টাকার পার্থক্যকে বলা হয় উদ্বৃত্ত।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবের ডেবিট-ক্রেডিট নির্ণয়ের তিনটি নিয়ম।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবের ডেবিট-ক্রেডিট নির্ণয়ের তিনটি নিয়মকে বলে স্বর্ণ সূত্র।
হিসাবের ডেবিট দিকের যোগফল, ক্রেডিট দিক অপেক্ষা বেশি হলে- প্রকাশ করবে ডেবিট উদ্বৃত্ত।
হিসাবের ডেবিট দিকের যোগলফ যদি ক্রেডিট দিকের যোগফল অপেক্ষা কম হয় তখন ব্যালেন্স হয় ক্রেডিট ব্যালেন্স।
হিসাবের ডেবিট দিকের যোগফল এবং ক্রেডিট দিকের যোগফলের অন্তরকে বলা হয় জের।
হিসাবের উভয় দিকের যোগফলের নিচে দুটি সামন রেখা টেনে দিতে হয় একে বলা হয় হিসাববন্ধ করা।
T ছক অনুযায়ী হিসাবের ডেবিট ও ক্রেডিট দিকের যোগফল সমান হবে
হিসাবের গাণিতিক নির্ভুলতা পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে হিসাবসমূহের ডেবিট ও ক্রেডিট উদ্বৃত্ত বা ব্যালেন্সগুলোর একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এ তালিকাকে বলে রেওয়ামিল।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন