Answered Sep 28, 2019
কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নিকট টাকা পাওনা হলে উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানরর হিসাবকে বলে দেনাদার হিসাব।
ফরয আদায়ে ব্যর্থ হলে ব্যক্তি ও রাষ্ট্র আল্লহর নিকট দায়ী থাকবে
কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থায় পরিবর্তন ঘটায় এরূপ যেকোনো ঘটনাকে বলে হয় লেনদেন.
বাকিতে ক্রয়কৃত পণ্য বিক্রেতার নিকট ফেরত পাঠানোর সময় ক্রেতা কর্তৃক বিক্রেতার নিকট যে চিঠি প্রেরণ করা হয় তাকে বলা হয় ডেবিট নোট.
সাধারণ সঞ্চিতি হিসাবকে সমীকরণ পদ্ধতিতে দায় সম্পর্কিত জাতীয় হিসাব বলা হয়।
দেনাদার হতে পাওনা টাকা দ্রুত আদায়ের জন্য কিছু ছাড় দেওয়া হলে তাকে বলে প্রদত্ত বাট্টা।
অবচয় হিসাবকে ব্যয় হিসাবে অভিহিত করা হয়।
ডেবিট উদ্বৃত্ত হ্রাস পায় যদি উক্ত হিসাবকে ক্রেডিট করা হয়।
প্রতিটি পাওনাদারের ব্যক্তিগতভাবে কত টাকা পাওনা তা জানা যায় সহকারী খতিয়ান প্রস্তুতের মাধ্যমে।
প্রতিষ্ঠানের পাওনা টাকার পরিমাণ নির্ণয় করার জন্য প্রস্তুত করা হয় নগদান বই।
অনিশ্চিত হিসাবকে অন্য সাময়িক হিসাব,অস্থায়ী হিসাব ও গড়মিল হিসাব নামে অভিহিত করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন