মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার প্রফেজের কথা এখানো বোঝানো হচ্ছে । তবে জানা উচিৎ প্রফেজ কিন্তু এককভাবে কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটাতে পারবে না।
তাই এখানে মাইটোসিস কোষ বিভাজনকে বোঝানো হচ্ছে । সম্পূর্ণ মাইটোসিস কোষ বিভাজনকেউ বোঝানো হচ্ছে না।
মাইটোসিস কোষ বিভাজনের যে তিনটি ধাপ আছে -
মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার প্রফেজের কথা এখানো বোঝানো হচ্ছে । তবে জানা উচিৎ প্রফেজ কিন্তু এককভাবে কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের বৃদ্ধি ঘটাতে পারবে না। তাই এখানে মাইটোসিস কোষ বিভাজনকে বোঝানো হচ্ছে । সম্পূর্ণ মাইটোসিস কোষ বিভাজনকেউ বোঝানো হচ্ছে না।
মাইটোসিস কোষ বিভাজনের যে তিনটি ধাপ আছে -
ইন্টারফেজ দশা
ক্যারিওকাইনোসিস
সাইটোকাইনোসিস
মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় মূলত কোষ বিভাজন প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়া ৫টি ধাপে সম্পর্ণ হয় এবং সব শেষে একটি কোষ ভাগ হয়ে দুটো কোষের সৃষ্টি করে। আমরা জানি মাইটোসিস প্রক্রিয়া জীবের দেহ কোষে ঘটে। তাই এই প্রক্রিয়ায় একটি থেকে দুটি কোষ এবং দুটি থেকে চারটি কোষ উৎপন্ন হয় এবং এভাবে দেহ কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এভাবে দেহের কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে দেহ মোটা এবং লম্বা হয়ে বৃদ্ধি পায়। উদ্ভিদের শীর্ষে যে ভাজক কোষ থাকে। এই কোষ বার বার বিভাজিত হয় এমন লক্ষ কোটি দৈহিক কোষ সৃষ্টি করে বলে উদ্ভিদ লম্বা হয়। এ ভাবে উদ্ভিদের দেহে কোষ বিভাজিত হয়ে বৃদ্ধি পেয়ে উদ্ভিদ লম্বা হয়। আবার দেহে যে কোষ সৃষ্টি হয় তা আবার মোটা হয় ও পার্শে বিভাজিত হয় ফলে দেহ মোটা হয়। যদি উদ্ভিদ দেহে মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় কোষ বিভাজিত না হত তবে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেত না ফলে উদ্ভিদ ছোট থেকে বড় হত না। তাই উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এই বিভাজনের ফলে উদ্ভিদের বিভিন্ন অঙ্গ ডাল পালা ফল বীজ ইত্যাদি সৃষ্টি হয়। যদি মাইটোসিস প্রক্রিয়া উদ্ভিদ জীবনে না ঘটত তবে সমস্ত উদ্ভিদকুল ধ্বংস হয়ে যেত।