আপনি যদি আপনার কাজের সাথে সামান্য কিছুও অন্যের ফুটেজ ব্যবহার করে থাকেন সেটি ফেয়ার ইউজের বিরুদ্ধে ক্লেইমের ক্ষেত্রে আপনাকে বাঁচাতে পারবেনা, যদিনা আপনার কাজটি নতুন কোন ধারণা বা সম্পূর্ণ নতুন কোন কিছু তৈরী করতে না পারে, হতে পারে সেটি নতুন কোন ম্যাসেজ বা নতুন কোন শিক্ষা । অনেকেই ৩০ সেকেন্ডের যে বিষয়টি নিয়ে ধারণা করে বসে আছেন তারা আগের লাইনটি ভালোভাবে পড়ে নেবেন। এই ব্যাখ্যার উদাহরণ: রোষ্টিং ভিডিও ফেয়ার ইউজের আওতায় পড়বে কারণ তা নতুন একটি বিষয় সৃষ্টি করে, তবে রোষ্টিং করতে গিয়ে একজন নন-ইউটিবারের কাছ থেকে মানে যার ইমেজ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে তার কাছ থেকে আর্ন্তজাতিক আদালতের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে সাজাও পেতে পারেন।