Answered Sep 27, 2019
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রথম ইতালির ভেনিস শহরে হিসাব রাখা শুরু হয়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে লেনদেনগুলো শ্রেণিবিন্যাস করে পৃথকভাবে লিপিবদ্ধ হয় খতিয়ানে।
জাবেদা থেকে লেনদেনগুলো পৃথকভাবে উপযুক্ত বিভিন্ন শিরোনামে স্থানান্তর করে সংশ্লিষ্ট যে হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে তাকে খতিয়ান বলে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে ২ টি হিসাব খাত দ্বারা লেনদেন প্রভাবিত হয়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে সুষ্ঠু হিসাব রাখা যায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে দেনাদারের নিকট হতে পাওনা টাকার পরিমাণ জানা যায়।
দুতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতিতে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রধানত দুই ধরনের হিসাবের বই রাখা হয়।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষিত হয় মূলনীতি অনুসরণের মাধ্যমে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব জানতে ডেবিট-ক্রেডিট বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব রাখলে ভুল-ত্রুটি ও জালিয়াতি সহজেই প্রতিরোধ করা সম্ভব।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন