শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

দৃশ্যমান ও আলোচনাপূর্ণ হোন : মানুষের মস্তিষ্কের এক তৃতীয়াংশ দৃশ্যের জন্য পৃথক করা। আর তাই আপনার লেখার মাধ্যমে পাঠক যেন ‘দেখতে পায়’, এটি নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ‘আলোচনা’। আপনার আলোচনার মাধ্যমে কোন বিষয়কে আকর্ষণীয়ভাবে তুলে ধরা সম্ভব। বহু মানুষই অন্যকে আকর্ষণ করার জন্য এ পদ্ধতি ব্যবহারের চেষ্টা করে। জ্ঞানের অপকারিতা থেকে সতর্ক থাকুন : আপনার মস্তিষ্ক কোন বিষয় সঠিকভাবে কিংবা স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে ব্যর্থ হতে পারে। এটা মানুষের সহজাত ও স্বাভাবিক প্রবণতা। আপনি কোন বিষয় জানেন। এক্ষেত্রে আপনার ধারণা হতে পারে, অন্যরাও তা জানে। আর এর ফলে আপনার লেখার মান খারাপ হয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে সহজ একটি সমাধান হতে পারে, আপনার লেখার সম্ভাব্য কোন পাঠকের কথা চিন্তা করে কাউকে পড়তে দিন আপনার লেখাটি। এতে তার যেখানে যেখানে প্রশ্ন তৈরি হবে, তা চিহ্নিত করুন এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন। এ কারণে পেশাদার লেখকরা লেখা সম্পাদনা করার জন্য ভিন্ন মানুষকে নিয়োগ করেন। শিরোনাম কবর দেবেন না : সাংবাদিকতার জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ বাক্য এটি। শিরোনামের পর মূল লেখা শুরু করতে দেরি করা উচিত নয়। বাড়তি কথা বাদ দিন। লেখার শুরুতেই সরাসরি আপনার বিষয়বস্তুতে চলে যান। অন্যথায় আপনার লেখা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে পাঠক। আপনি কোন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন, তা আগে বুঝতে দিন। অন্যথায় এ বিষয়ে উত্তেজনা তৈরির চেষ্টা করলেও তা কার্যকর হবে না। নিয়ম ভাঙার আগে তা জেনে নিন : ভাষার কিছু সাধারণ নিয়ম রয়েছে। এ নিয়মগুলো শিখে নিন। সরাসরি নিয়ম ভাঙা শুরু করলে তা ভালো ফল বয়ে আনে না। সবার আগে প্রয়োজন নিয়ম রক্ষা করা। পড়া, পড়া আর পড়া : বহু সফল লেখকই কোন নিয়ম শিখে বড় লেখক হন নি। তাহলে তারা কিভাবে হলেন? তারা একটা কাজ করতেন তা হল-অসংখ্য বই পড়া, পড়ার কোন বিকল্প নেই। যত পড়বেন, আপনার দক্ষতা ততই বাড়বে। ভালো লেখা মানে ‘সংশোধিত লেখা’ : কোন লেখাই প্রথমে ভালো লেখা থাকে না। প্রথমে একটি খসড়া লিখতে হয়। এরপর সে লেখাকে নানা সংশোধনের মধ্য দিয়ে ঠিক করা হয়। প্রচুর সময় ব্যয় করে এ কাজটি করতে হয়। ভালোভাবে সংশোধন না করে কোন লেখা প্রকাশ করা মানে, নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারা। আর তাই সতর্ক হোন। একবার লেখার পর তা বারবার পড়ে দেখুন। প্রয়োজন মাফিক সংশোধন করুন। ভালো লেখার জন্য দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য বিষয়। এ জন্য প্রচুর পড়াশোনার পাশাপাশি জানা থাকা চাই লেখার নানা কৌশল। দৈনিক পত্রিকার পাতায় নানা বিষয়ে কলাম থাকে। একেক পত্রিকার পাতায় একেক নামে আলাদা পৃষ্ঠা থাকে। এছাড়া বিভিন্ন ম্যাগাজিন, পুস্তিকা, স্মরণিকাসহ বিষয় বৈচিত্র্যে ভরপুর বই পুস্তক পড়েও লেখার জন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। সর্বাগ্রে প্রয়োজন অনুশীলন। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

নতুন লেখক হিসেবে আপনি একটি বই লেখা শুরু করলেই তা থেকে সফলতা পাবেন না। এজন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম। ছাড় দিতে হবে অনেক বিষয়। প্রথম বই থেকেই আর্থিক লাভের আশা করা যাবে না। এ লেখায় থাকছে নতুন লেখকদের জন্য বই লেখার সাতটি ধাপ। আপনার প্রথম বই হতে পারে ই-বুক, যা শুধু অনলাইনে প্রকাশ করাও সম্ভব। ১. সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি ই-বুক লেখার আগে আপনার সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার প্রয়োজন আছে। এজন্য আপনার চিন্তা করে নিতে হবে যে, হাজার হাজার বই প্রকাশিত হয়। আর এত সব বইয়ের ভিড়ে কিভাবে আপনার বইটি পাঠকপ্রিয়তা পাবে। এজন্য প্রথমেই প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, যেমন আকর্ষণীয় নাম, কাহিনী, বিষয়বস্তুর ভিন্নতা কিংবা অন্য কোনো বিষয়ে জোর দেওয়া। ২. কাহিনী পরিকল্পনা আপনি যদি কখনও বই না লিখেন তাহলে হয়ত মনে করবেন, লেখা শুরু করলেই আপনার হাতে যা আসে, তা থেকেই একটি উপন্যাস হয়ে যাবে। কিন্তু বাস্তবে বিষয়টি অতোটা সহজ নয়। প্রথমেই আপনার লেখার প্লট ঠিক করতে হবে। মূল কাঠামো দাঁড় করানোর পর তা কয়েকটি চ্যাপ্টারে ভাগ করুন। এরপর কোন চ্যাপ্টারে কয়টি চরিত্র থাকবে, তা ঠিক করুন। ৩. সংশোধন প্রথম অবস্থায় সম্পূর্ণ বইটি লেখার পর আপনার হাতে যা আসবে তা মোটেও প্রকাশযোগ্য হবে না। এরপর আপনার কাজ হবে পাণ্ডুলিপি সংশোধন করা। এজন্য লেখাগুলো বারবার পড়ে তা ঠিকঠাক করে নিতে হবে। এ ছাড়াও সম্পূর্ণ কাজটি শেষ করে অন্য কারো কাছে দেওয়ার আগে একমাসের বিরতি নিতে পারেন। একমাস পর পাণ্ডুলিপি পড়া শুরু করলে তাতে কিছুটা নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে পড়ার অনুভূতি হবে। সে সময় কোথাও খটকা লাগলে তা দ্রুত মার্ক করে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন করুন। ৪. নিয়মিত লেখার অভ্যাস যাদের লেখালেখির অভ্যাস নেই, তাদের পক্ষে কোনো বই লেখা মোটেও সহজ কাজ নয়। এজন্য প্রয়োজন যথাযথ লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা। প্রতিদিন পাঁচ শ থেকে এক হাজার শব্দ লেখার মাধ্যমে এ অনুশীলন শুরু করা যেতে পারে। ৫. ভালো মোড়ক বইয়ের ভেতরের বিষয়বস্তু যেমন আকর্ষণীয় হতে হবে, তেমন মোড়কটাও ভালো হওয়া চাই। বিশেষ করে পাঠক আকর্ষণ করার জন্য দৃষ্টিনন্দন মোড়কের কোনো বিকল্প নেই। আর এক্ষেত্রে রুচির পরিচয় দিতে হবে লেখককেই। ৬. প্রুফ রিডারের সহায়তা নিন আপনি যে বানানে লেখেন তা বর্তমানে প্রচলিত বানান নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার বইতে মানসম্মত বানানের বিষয়টি হেলাফেলা করার কোনো উপায় নেই। আর তাই কোনোভাবেই ভালো প্রুফ রিডারকে না দেখিয়ে বই প্রকাশ কথা চিন্তা করবেন না। আপনি যদি প্রফেশনালভাবে কোনোকিছু করতে চান তাহলে তাতে কোনো ঘাটতি না রাখাই ভালো। ৭. প্রচারণা ভালো বইও পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ নাও করতে পারে। এক্ষেত্রে প্রচার-প্রচারণার কোনো বিকল্প নেই। পাঠকের সামনে আপনার বইটি উপস্থাপনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এজন্য ব্যবহার করতে হবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, ব্যক্তিগত যোগাযোগসহ সম্ভাব্য সব যোগাযোগের মাধ্যম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

সব ধরনের লেখকদের জন্য (ভাল বা ভাল নয়) এটা একটা কঠিন সমস্যা যে কি লিখব? মূলত যে কোন কিছু লিখার চেয়ে, সিদ্বান্ত নেয়া যে কি লিখব এটা অনেক কঠিন ।তা ব্লগ,প্রবন্ধ,কবিতা বা উপন্যাস যাই হোক না কেন। একটা টপিক খুঁজে পাওয়া সবসময় সহজ নয়।যদি আপনি টপিক খুজে নিন,তাহলে তার বিষয়বস্তু কি হবে,কিভাবে ওটাকে আর ও সমৃদ্ব করবেন,এ ধরনের বিভিন্ন চিন্তা লেখালেখি হতে আমাদের দূরে রাখে।যদি আপনি সঠিকভাবে ঠিক করতে পারেন কি লিখবেন, যা সব ধরনের লেখকের জন্য খুবই কঠিন,তাহলে পরবর্তী ধাপটা আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। যখন আপনি লিখা শুরু করবেন, ধারনা করুন কে আপনার পাঠক বা কাদের জন্য লিখছেন।এবং সে অনুপাতেই আপনাকে লিখতে হবে।যদি আপনি আপনার শিক্ষকের জন্য লিখেন স্কুল বা কলেজে কোন এসাইনম্যান্ট তাহলে আপনার দৃষ্টিভঙ্গী ও লিখার স্টাইল হবে একরকম। আর যদি ব্লগ বা কোন ফোরামের জন্য লিখেন তাহলে আপনার দৃষ্টিভঙ্গী ও লিখার স্টাইল হবে আরেক রকম। আর যদি আপনি আপনার পিতা/মাতার কাছে কোন চিঠি বা ইমেইল লিখেন তাহলে ওটা হবে উপরের দুই স্টাইল হতে ভিন্ন। যেভাবে শুরু করবেনঃ যদি কি লিখবেন তা সঠিক সিদ্বান্ত নিতে পারছেননা,তাহলে যা মনে আসে তাই লিখতে থাকুন। যাকে ইংরেজীতে বলে ফ্রী রাইটিং। তারপর ও যদি কিছু মনে না আসে তাহলে এভাবে শুরু করেন, আমি লিখতে চাই কিন্তু আমি জানিনা কিভাবে শুরু করব।আমি লিখতে ভয় পাচ্ছি। মন হতে সরে যাচ্ছে লিখার আইডিয়াগুলো। আমি ঘাবড়িয়ে যাচ্ছি। ধরুন আপনি টপিকটা পেয়ে গেলেন,তাহলে ওটা তথ্যসমৃদ্ব করতে একটা সাধারন নকশা ব্যবহার করতে পারেন।যাকে বলা হয় কন্সেপ্ট ম্যাপ। ধরুন আপনার টপিকটা হচ্ছে ,কিভাবে ইন্টারনেট আমাদের সংস্কৃতির উপর প্রভাব ফেলছে। ওটার মধ্য হতে দাগ টেনে দেখুন কি কি লিখা যায় ঐ টপিকটা ভিত্তি করে। এই কন্চেপ্ট ম্যাপটা খুবই ইউজফুল নতুন আইডিয়া খুজে বের করার জন্য।যদি আপনি ছবির মধ্যে আপনার ধারনাগুলো গেঁথে নেন তাহলে আপনার প্ল্যানিং স্ট্যাজে সব ধারনা খুঁজে পাবেন। যা খুবই সাহায্যকারী হবে আপনার আইডিয়াগুলো পেপারে দেখার এবং দৃষ্টিগোচর হবে সব আইডিয়ার মাঝে সম্পর্কের। "যদি কোন লোক ক্লীয়ার স্টাইলে লিখতে চায়,তাহলে তাকে তার চিন্তা চেতনায় ক্লিয়ার হতে হবে।আর কেউ যদি নোবল স্টাইলে লিখতে চায়,তাহলে তাকে নোবল মনের/আত্বার অধিকারী হতে হবে।"

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ভাই আমিও একজন লেখক।। আগামী একুশের বইমেলায় আমার বই সম্পাদিত হতে পারে।। আমি কিভাবে লেখক হয়েছি তা আমার নিজের থেকে বলছি, ১, ফেসবুকে Radiomonna.com writers (7000+ মেম্বার) গ্রুপে শুধু রেডিওমুন্না পেইজের লেখকরা গল্প লিখে।। ওটায় আমি গল্প পড়ছি প্রায় ৪ মাস।। ২, তারপর নিজের যা অভিঙ্গতা তা থেকে প্রথম আমি গল্প লিখলাম এবং রেডিওমুন্না, রেডিও স্বদেশ,রেডিওসঙ্গী পেইজে পোস্ট করালাম। ব্যপক জনপ্রিয়তা পেলাম তাই আমি আজ সফল

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

লেখক হওয়ার জন্য সবচে ভালো পরামর্শ হল আপনি প্রচুর বই পড়ুন কারন লিখতে হলে প্রচুর তথ্য জানা থাকতে হয় আর নিয়মিত রোজনামচা ( দৈনিক ঘটে যাওয়া বিষয় ) লিখুন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বেশি করে বই পড়ুন। বইয়ের কাহিনী দৃশ্যপট এর দিকে লক্ষ্য করুন। এবং অব্শ্যই নিজের শব্দভান্ডার বৃদ্ধির দিকে খেয়াল দিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ