একটি ইনজেকশন তিন মাস পর্যন্ত গর্ভসঞ্চারে বাধা দান করে ।
অস্থায়ী পদ্ধতি, কাজেই পদ্ধতি ছেড়ে দিয়ে অন্য পদ্ধতি ব্যবহার করা যায় বা গর্ভধারণ করা যায় ।
বুকের দুধের পরিমান ও গুনগত মানের উপর কোন প্রভাব ফেলে না । ফলে সন্তান জন্মদানের ৬ সপ্তাহ পরেই এটি ব্যবহার করা যায় ।
জরায়ুর বাহিরে গর্ভসঞ্চারের ঝুঁকি কমায় ।
অনেক সময় মাসিক বন্ধ করে দেয় বলে রক্তস্বল্পতা কমায় ।
জরায়ুর ভিতরের দেয়ালে (এন্ডোমেট্রিয়াম) ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা দান করে। জরায়ুতে টিউমার/সিস্ট প্রতিরোধে সহায়তা দান করে । ইস্ট্রোজেন নেই বলে রক্ত জমাট বাধা বা হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা দেখা যায় না।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
৪০ উর্ধ্ব মহিলাদের জন্য পিল প্রযোজ্য নয়। এতে হৃদরোগের সম্ভাবনা থাকে। সদ্য মা হওয়া মহিলাদের ইসট্রোজেনের মাত্রা বেশি এমন পিল খাওয়া উচিত নয়। এতে বুকের দুধ কমে যেতে পারে।...
জন্মনিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পিলের নানা সুবিধা রয়েছে। যেমন:যাদের অনিয়মিত পিরিয়ড, তাদের পিরিয়ড নিয়মিত হয়।তলপেটের প্রদাহ, ব্রেস্টের কিছু রোগ, সিস্ট ইত্যাদি পিল গ্রহণের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায়।পিল গ্রহণের মাধ্যমে পিরিয়ডবিহীন ছুটি কাটানো...
গর্ভনিরোধক ইনজেকশন মহিলাদের জন্য তিন মাস মেয়াদি অস্থায়ী পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি। বাংলাদেশ জাতীয় পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচিতে শুধুমাত্র প্রজেস্টোরেন সমৃদ্ধ ডিএমপিএ গর্ভনিরোধক ইনজেকশন প্রচলিত আছে ।
জরায়ুর মুখে নিঃসৃত রসকে ঘন ও আঠালো করে যার ফলে শুক্রকীটকে জরায়ুতে প্রবেশে বাধা দেয়।ডিম্বস্ফুটনে বাধা দেয় ।জরায়ুর এন্ডোমেট্রিয়ামকে গর্ভসঞ্চারের জন্য উপযোগী হতে দেয় না। এন্ডোমেট্রিয়ামের গ্ল্যান্ড এর সংখ্যা এবং...
ইনজেকশানের ডোজ বা মাত্রার পরিমাণ এবং প্রয়োগ বিধিপ্রথম ডোজঃ ১৫০ মিলিগ্রাম ইনজেকশন গভীর মাংশপেশীতে দিতে হয়।পরবর্তী ডোজঃ প্রথম বার দেয়ার পর পরবর্তী ডোজসমূহ তিন মাস পর পর দিতে হবে।তবে বিশেষ...
ইনজেকশন গ্রহণের অসুবিধামাসিক চক্রে অনিয়ম, যেমন- ফোঁটা ফোঁটা রক্তস্রাব বা অনিয়মিত রক্তস্রাব, দীর্ঘস্থায়ী বা অতিরিক্ত রক্তস্রাব, মাসিক বন্ধ থাকা। সাধারণত একটানা ১ বছর ব্যবহার করার পর কারো কারো মাসিক দীর্ঘদিনের...
ইনজেকশন দেয়ার উপযুক্ত সময়মাসিক শুরুর প্রথম ৫ দিনের মধ্যে ।গর্ভবতী নন এটা নিশ্চিত হলে মাসিকের যেকোনো সময়, যেমন-গত মাসিকের পর সহবাস না করে থাকলে, অন্য কোনো কার্যকরী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সঠিকভাবে...
ইনজেকশনের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াছোটখাট সমস্যা যেমন- ওজন বেড়ে যাওয়া, তলপেট ভারী ভারী লাগা, ব্যথা অনুভব করা, মাথা ধরা, মানসিক দুশ্চিন্তা ইত্যাদি হতে পারে ।কিছুদিন মাসিক বন্ধ থাকতে পারে (Amenorrhoea)।দুই মাসিকের মধ্যবর্তী সময়ে...
ইনজেকশন সেবা কোথায় পাওয়া যায়আমাদের দেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রতিটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং স্বীকৃত...