Answered Sep 27, 2019
তুষা পদ্ধতিতে সাধারন হাঁসের ডিম ফোটানো হয়।
প্রথম অবস্থায় সাধারন ম্যাগনেটিক টেপ ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
বাচ্চা ফোটানো ডিমের ৫০-৬০গ্রাম ওজন হওয়া উচিত।
সাধারনতো ২টি উপায়ে ডিম হতে বাচ্চা ফোটানো হয়ে থাকে।
কৃত্রিম উপায়ে ২টি পদ্ধতিতে ডিম হতে বাচ্চা ফোটানো হয়ে থাকে।
কৃত্রিম উপায় যে যন্ত্রের সাহায্যে ডিম ফোটানো হয় তাকে ইনকিউবেটর বলে।
কেরসিন চালিত ইনকিউবেটরে ৫০-৫০০টি ডিম একসাথে ফোটানো যায়।
বৈদ্যুতিক চালিত ইনকিউবেটরে দু' হাজার লক্ষাধিক ডিম একসাথে ফোটানো যায়।
তুষা পদ্ধতি হলো ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর প্রাচীন পদ্ধতি।
বাংলাদেশে সরকারী ও বেসরকারী সাধারন কলেজ ৩,১৫০টি (বালিকা-৬০০টি)
বাংলাদেশে সরকারী সাধারন কলেজ ২৫২ টি (বালিকা-৬৪টি)
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন