শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

মনে রাখা দরকার যে সাপের কামড়ে টােটকা বা ওঝা দিয়ে ঝাড়ফুক ইত্যাদি কাজ করে না। বিষাক্ত সাপের কামড় খুবই বিপজ্জনক। সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞান সম্মত চিকিৎসার প্রয়োজন। তবে চিকিৎসা শুরু না হওয়া পর্যন্ত প্রাথমিক চিকিৎসা করতে হবে। এই প্রসঙ্গে নীচের কথাগুলি কাজে লাগতে পারে :

ভয় পেলে বা উত্তেজিত হলে রোগীর ক্ষতি হতে পারে।কামড়ানোর জায়গাটা নাড়াবেন না। এতে বিষ তাড়াতাড়ি সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়বে। কটু উপরে কাপড় দিয়ে এমন করে বাঁধুন, যাতে সেই বাধনের ভিতর দিয়ে একটা আঙ্গুল টব্রেডকে আগুনের শিখায় জীবাণুমুক্ত করে বিষদাঁতের দাগের মধ্যে ১ সেন্টিমিটার লম্বা আধ সেন্টিমিটার গভীর করে চিরে বিষ রক্ত বার করে দিন।

মোটা কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ মুড়ে কামড়ের চারপাশে গুজে দিন। এবার সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বা হাসপাতালে নিয়ে যান।রোগ প্রতিকারের জন্য প্রয়োজন চিকিৎসার, আর চিকিৎসার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে টাকা খরচ, সময় দেওয়া। একই প্রসঙ্গে এসে যায় রোগীর ও তার পরিজনের কয়েক দিনের জন্য কর্মহীন/উপার্জনহীন হয়ে পড়া। কিন্তু আসলে আমরা যত রকম অসুখে ভুগি, তার অধিকাংশই অপরিচ্ছন্নতা ও খারাপ অভ্যাসের জন্য হয়ে থাকে।

এ বিষয়ে সচেতন থাকলে স্বাস্থ্য - ভালো রাখা সম্ভব এবং সহজে = অসুখ এড়ানো যায়। রোগ - প্রতিরোধের জন্য এলাকার ; অসুখগুলির প্রকোপ সম্বন্ধে খোঁজখবর রাখা দরকার এবং । কোন সময়ে কোন রোগ বাড়ে | সে সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার। তাই রোগে পড়ার আগে তার মোকাবিলা বা প্রতিরোধ করা বুদ্ধিমানের কাজ। এতে স্বাস্থ্য ভালো থাকে আর অর্থ এবং সময়ের অপচয় বন্ধ হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ