Answered Sep 25, 2019
শব্দের ‘অ’ ধ্বনির দুই রকম উচ্চারণ পাওয়া যায়।
প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের দুই ধরনের লিপির ব্যবহার পাওয়া যায়
নৈকট্যমূলক ধ্বনির আরেক নাম তরল ধ্বনি।
পূর্বের ও পরের ধ্বনির প্রভাবে ধ্বনির যে পরিবর্তণ হয় তাকে- ধ্বনি-পরিবর্তন বলে।
ধ্বনির পরিবর্তন বা মিলন যখন স্বরধ্বনির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে তখন তাকে বলে- স্বরসন্ধি।
অ ধ্বনির পর আ ধ্বনি থাকলে উভয় মিলে- আ হয়।
ই ধ্বনির পর ঈ ধ্বনি থাকলে উভয় মিলে- ঈ হয়।
ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণ শব্দের আদিতে পাওয়া যায়।
কাব্যতত্ত্বে ধ্বনির ভাগ গুলি হলো স্বর , অর্ধস্বর , ব্যঞ্জন ।
ধ্বনির মূল কথা হলো ব্যঞ্জনা ।
সংলাখ্যাম ধ্বনির অপর নাম বিবক্ষিত বাচ্য ধ্বনি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন