Answered Sep 24, 2019
ব্যঞ্জন বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে- ফলা।
পাঁচটি ভাগে ভাগ করা যায়।
সালফিউরিক এসিড কে কিং অব কেমিকেলস বলা হয়
উচ্চারণস্থানানুযায়ী বাংলা ব্যঞ্জন ধ্বনি- দ্বি-ওষ্ঠ, দন্ত্য, দন্তমূলীয়, প্রতিবেষ্টিত, তালব্য-দন্তমূলীয়, তালব্য, জিহবামূলীয়, কন্ঠনালীয়।
যেসব ব্যঞ্জন উচ্চারণের সময় বাতাস কেবল মুখ দিয়ে বের হয় সেগুলো-স্পৃষ্ট ধ্বনি।
বাংলা ব্যঞ্জন ধ্বনি ৩৩টি।
একই ব্যঞ্জন পরপর দুবার ব্যবহৃত হলে তাকে দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বলে
ব্যঞ্জন দ্বিত্ব ছাড়া সব ব্যঞ্জন সংযোগ কে সাধারণ যুক্তব্যঞ্জন বলে।
তৎসম শব্দের আংশিক পরিবর্তিত রূপকে অর্ধতৎসম শব্দ বলে
বাংলা ভাষায় সাধারণত তিনভাবে সংযুক্ত ব্যঞ্জন গঠিত হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে ফলা বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন