Answered Sep 24, 2019
যে ধ্বনিগুলো উচ্চারণের সময় মূখ দিয়ে অধিক বাতাস বের হয় এবং নিচের চোয়ালের মাংপেশীতে বেশি চাপ পড়ে সেগুলো- মহাপ্রাণ।
ঘর্ষণজাত ধ্বনি শিস ধ্বনি নামে পরিচিত
যে ধ্বনি উচ্চারণে জিভ কম্পিত হয়- কম্পিত ধ্বনি বলে।
যে ধ্বনি উচ্চারণে সময় জিভের সামনের উলটে গিয়ে উপরের পাটি দাঁতের মূলে ১টি মাত্র টোকা দেয়- তাড়িত ধ্বনি ও টোকাজাত ধ্বনি।
যে ধ্বনি উচ্চারণে সময় বাতাস জিভের পেছনের এক পাশ বা দু পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায় এবং জিভ দাঁত অথবা দন্তমূলে অবস্থান করে তাকে- পার্শ্বিক ধ্বনি।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস কোথাও না কোথাও বাধাপ্রপ্ত হয় তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে
‘র’ ধ্বনিকে কম্পোনজাত ধ্বনি বলে।
‘ল’ ধ্বনিকে পার্শ্বিক ধ্বনি বলে।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না,তাকে অঘোষ ধ্বনি বলে। আর যে ধ্বনি উচ্চারণের সময়স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় , তাকে ঘোষ ধ্বনি বলে।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতাথাকে(যেমন ক,গ,চ...) তাকে অল্পপ্রাণ ও যে ধ্বনিউচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের আধিক্য (যেমন খ,ঘ,ছ..)থাকে, তাকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে।
আনন্দ বর্ধন রসধ্বনি কে শ্রেষ্ঠ ধ্বনি বলেছেন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন