প্রেম মানে না কোনো জাত পাত ধর্ম এমনি সাদা কালো ভেদাভেদ নেই। প্রেম কখনো জীবনে চরম শান্তি নিয়ে আসে আবার কখনো প্রেম জীবনে চরম জ্বালা যন্ত্রণা নিয়ে আসে।কিছু ছেলে মেয়ে আছে যে তাঁরা প্রেম বিয়ের আগে করে না তাঁরা চায় তাদের বিয়ের পর ভালবাসা স্বামী স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা নিয়ে বাঁচতে চায়। 

আপনাদের মাঝে আজ একটা ছেলের জীবন কাহিনি তুলে ধরবো ছেলেটার নাম সৈকত অনার্স ২য় ইয়ারে পড়ে ছেলেটা কখনো প্রেম ভালবাসাতে জড়ায় নি তাঁর ইচ্ছে ছিল সে তাঁর বউয়ের সাথে প্রেম ভালবাসা করবে বিয়ের পর।চরিত্র রক্ষার জন্য বিয়ে করে অনার্স পড়া অবস্থায় মেয়েটির নাম মনিরা সৈকতের বাড়ি থেকে মনিরাদের বাড়ির দূরত্ব মাত্র ৩.৫ কিলোমিটার। সৈকত মনিরাকে প্রথম দেখাতেই পছন্দ করে। মনিরাও সৈকতকে পছন্দ করে তাঁদের মধ্যে বিয়ে হয়ে যায়। দশ দিন পর মনিরা ওর নানার বাড়ি যাওয়ার পর সৈকতকে বলে আমি তোর ভাত খাবো না আমাকে ডিভোর্স দে। কথাটা শুনে সৈকতের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। সৈকত মনিরাকে নিজের জীবনের থেকে বেশি ভালোবাসে। সৈকতের মনে শুধু মনিরা মনিরা

কখনো সে আশা ছেড়ে দেয় নি দীর্ঘ একটি বছর মনিরাকে ফিরে পাওয়ার জন্য কবিরাজ,হুজুর এমনি মাস্তান, মেম্বার পর্যন্ত টাকা দিয়েছে। যখন চারদিকে বলাবলি করছে মানুষ জন যে সৈকত পাগল হয়ে গেছে বউয়ের জন্য।হঠাৎ মনিরার মা সৈকতকে বলে তুই কি হিজড়া বিয়ে করতে পারছিস না অন্য  জায়গা তাই আমার মেয়ের পিছনে ঘুরছিস।সৈকত মনে মনে ভাবে অনেক অপমান হয়েছি আর যাবো না মনিরাকে ফিরাতে-

চলবে


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে