Answered Oct 16, 2021
এখানে প্রতিটি লেনদেনকে ডেবিট ও ক্রেডিট বিশ্লেষণ করে সমপরিমাণ টাকায় লিপিবদ্ধ করা হয় বলে একে হিসাব রক্ষণ পদ্ধতি বলা হয়।
বন্ধনে আবদ্ধ একটি পরমাণুর সাথে আরেকটি পরমাণু যে আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে যুক্ত থাকে তাকে বন্ধন শক্তি বলে । সোডিয়াম ক্লোরাইডে সোডিয়াম আয়ন ও ক্লোরাইড আয়নের মধ্যে আয়নিক বন্ধন বিদ্যমান ।...
হিসাব রক্ষণের মূল কারণ হলো ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থা নিরূপণ করা।
হিসাব সমীকরণটি হলো A=L+E অর্থাৎ মোট সম্পদ=মোট দায়+মালিকানাস্বত্ত।
হিসাব সমীকরণের বর্ধিত রূপ- A+(C+R-Ex-D) A=Assets L=Libalities C=Capital R=Revenue Ex=Expenses D=Drawings
হিসাব চক্রের ধাপ দশটি। 1. লেনদেন শনাক্তকরণ 2. লেনদেন বিশ্লেষণ 3. জাবেদাভুক্তকরণ 4. খতিয়ানে স্থনানতর 5. রেওয়ামিল প্রস্তুতকরণ 6. সমন্বয় দাখিলা 7. কার্যপত্র প্রস্তুত 8. আর্থিক বিবরণী প্রস্তুত 9. সমাপনী...
A = L + OE. এখানে A হচ্ছে Assets (সম্পত্তি), L হচ্ছে Liabilities (দায়) এবং OE হচ্ছে Owner’s Equity (মালিকানা স্বত্ত্ব)।
আয় সাধারণত ক্রেডিট ব্যালেন্স নির্দেশ করে। আয় মালিকানা স্বত্বকে বৃদ্ধি করে। আয় বৃদ্ধি পেলে ককরতে হবে ক্রেডিট ও আয় হ্রাস পেলে ডেবিট।
জে. আর. বাটলিবয় এর মতে, কারবার সংক্রান্ত লেনদেন এক প্রস্থ হিসাবের বহিতে লিপিবদ্ধ করার কলাকৌশল কে হিসাবরক্ষণ বলে।
হিসাব রক্ষণ পদ্ধতি দুই প্রকার। ১.একতরফা দাখিলা পদ্ধতি ২.দুইতরফা দাখিলা পদ্ধতি
হিসাবরক্ষন,,, ১) হিসাবরক্ষনের কাজ লেনদেন সংগ্রহ, সংকলন। ২) হিসাববিবরণী টাকার অংকে প্রকাশ করা হয়। ৩) হিসাবরক্ষনের উদ্দেশ্য সুত্রানুসারে লেনদেন সমুহের সুশৃঙ্খল হিসাব লিখন। হিসাববিজ্ঞান,,,,, ১) হিসাববিজ্ঞানের কাজ রেওয়ামিল প্রস্তুতের মাধ্যমে...
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন