Answered Oct 28, 2021
তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যথা- আগ্নেয় শিলা, পাললিক শিলা ও রূপান্তরিত শিলা।
দুই ভাগে । যথাঃ- ০১. মৌলিক পদার্থ এবং ০২. যৌগিক পদার্থ ।
অর্থনীতি দুই ভাগে ভাগ করা যায়।1. ব্যষ্টিক অর্থনীতি 2. সামষ্টিক অর্থনীতি
অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্তগুলো কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা : 1.অর্থনৈতিক পূর্ব শর্ত এবং 2.অ অর্থনৈতিক পূর্ব শর্ত।
আয়-ব্যয়ের প্রকৃতি অনুযায়ী অসম বাজেট কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।১.উদ্বৃও বাজেট, ২.ঘাটতি বাজেট /উন্নয়ন বাজেট।
কাজের প্রকৃতি অনুসারে কমপিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয় সেগুলো - এনালগ, ডিজিটাল, হাইব্রিড।
তিন ভাগে। যথা- উষ্ণ মরুভূমি, নাতিশীতোষ্ণ মরুভূমি ও শীতল মরুভূমি।
পর্বতকে চারভাগে ভাগ করা যায়। ভঙ্গিল পর্বত, স্তূপ পর্বত, ক্ষয়জাত পর্বত, আগ্নেয় বা সঞ্চয়জাত পর্বত।
উৎপত্তি অনুসারে আগ্নেয় শিলাকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যথা- নিঃসারী শিলা ও উদ্বেধী শিলা। নিঃসারী শিলা আবার দু-প্রকার। যথা- লাভা শিলা (ব্যাসল্ট) ও পাইরোক্ল্যাস্টিক শিলা (টাফ)। উদ্বেধী শিলা দু-প্রকার। যথা-...
শিখনকে যে ৬টি ভাগে ভাগ করা হয় সেগুলো হলো- ১. তথ্যগত। ২. সংযোগ। ৩. ধারণা।৪. পদ্ধতিগত। ৫. সামান্যীকরণ। ৬. নীতি ও সূত্র।
ব্যবসাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথা,, একক ব্যবসা , যৌথ মুলধনী ব্যবসা, অংশীদার ব্যবসা।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন