Answered Sep 20, 2019
চাষাবাদের সুবিধার্থে বাংলাদেশের ঋতু কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
ঘনত্বের উপর ভিত্তি করে পদার্থকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়
কোষরস পরিবহন কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়
উপাদান অনুযায়ী খাদ্যবস্তুকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়
বাংলার ভূভাগকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়
ডিজিটাল কনটেন্ট কে প্রধানত চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে
চাষাবাদের সুবিধার্তে বাংলাদেশের ঋতু কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে তাহলো রবি ঋতু ও খরিপ ঋতু।
মেয়াদকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় ।
বাংলাদেশে শিল্পায়নের জন্য অর্থের উৎস কে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
অর্থের বৈদেশিক উৎস কে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
বাংলাদেশের জাতীয় আয়ের উৎসগুলোকে ১৫টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন