কিছু প্যারাসাইট যারা সংক্রমণ ঘটায় তাদের মধ্যে রয়েছে প্রোটোজোয়া (এককোষী) এবং হেল্মিন্থস (কৃমি)। প্যারাসাইট শরীরে বিভিন্ন রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করতে পারে। এর মধ্যে সবথেকে সাধারণ হল দূষিত খাবার ও জল গ্রহণ করা যার দ্বারা মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। সংক্রামিত ব্যাক্তির সাথে যৌনমিলনের দ্বারাও সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। সংক্রামিত রক্ত এবং সংক্রামিত ব্যাক্তির কাপড় ও অন্যান্য আসবাব থেকেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে। অপরিষ্কার, ভীড় জায়গা ও গ্রাম্য পরিবেশে এই সংক্রমণ খুবই সাধারণ। অনুন্নত দেশ থেকে আসা প্রবাসীদের এবং ঘনঘন বেড়াতে যাওয়া ব্যাক্তিদের এই সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। মশা বা অন্যান্য পোকামাকড়ের থেকেও মানুষের শরীরে এই অসুখ ঢুকতে পারে, যেমন ম্যালেরিয়া। কম রোগ প্রতিরোধকারী ব্যাক্তির অন্যান্য অবস্থার কারণে এই সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি প্রচণ্ড মাত্রায় থাকে। এই অবস্থার কিছু কারণ হল ক্যান্সার, এইচআইভি এবং ডায়াবেটিস।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ