ইমামের পেছনে মুক্তাদি নামাজে কোন কেরাত পড়বে না। কেননা, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ فَقِرَاءَتُهُ لَهُ قِرَاءَةٌ যে ব্যক্তির ইমাম আছে তার ইমামের কেরাতই তার জন্য কেরাত বলে ধর্তব্য হবে। (সুনানে ইবন মাজাহ, হাদীস ৮৫০) পক্ষান্তরে একাকী নামায আদায়কারী প্রথম দুই রাকাতে সুরা ফাতিহা পড়বে এবং অন্য সূরা মিলাবে। আর শেষ রাকাতগুলোতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়বে, অন্য সূরা মিলাবে না। ইবনু নুজাইম রহ. বলেন,  ثُمَّ الْفَاتِحَةُ وَاجِبَةٌ فِي الْأُولَيَيْنِ مِنْ الْفَرْضِ , وَفِي جَمِيعِ رَكَعَاتِ النَّفْلِ , وَفِي الْوِتْرِ وَالْعِيدَيْنِ , وَأَمَّا فِي الْأُخْرَيَيْنِ مِنْ الْفَرْضِ فَسُنَّةٌ অতপর ফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতে, নফল নামাজের সকল রাকাতে, বিতরের নামাজে ও দুই ঈদের নামাজে সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব। আর ফরজ নামাজের শেষ দুই রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়া সুন্নাত। (আল বাহরুর রায়েক ১/৩১২)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ