বাংলাদেশের শারীরিক শিক্ষা বিভাগের কাজ হলোঃ ১) প্রতি বছরে দুইবার জাতীয় স্কুল ক্রিড়া প্রতিযোগিতার পরিচালনা করা। ২) মাধ্যমিক ও মাদ্রাসা স্তরের শারীরিক শিক্ষা শিক্ষকদের বছরে দুইবার রিফ্রেশার্স কোর্স করানো।
মামলায় টাকা খেয়ে নিম্ন আদালতে আসামী ছেড়ে দিলে পর রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল হতে পারে, আবার ন্যায় বিচার পাব না বা আদালত ঘুষ খেয়ে অন্যায় বিচার করবে এমন হলেও ...