সাধারণভাবে ই-বুককে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়?

পত্রফলক বৈশিষ্ট্যের কারণেই পত্র কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়

মেরুদন্ডের উপস্থিতি প্রাণীজগৎ কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়

ঘনত্বের উপর ভিত্তি করে পদার্থকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়

কোষরস পরিবহন কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়

পাঁচটি ভাগে ভাগ করা যায়।

উপাদান অনুযায়ী খাদ্যবস্তুকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়

গ্যাস গ্যাস উত্তোলনের জন্য সমগ্র দেশকে 23 ব্লকে ভাগ করা হয়েছে।

বাংলাদেশের জাতীয় আয়ের উৎসগুলোকে ১৫টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

সরকারি কার্যাবলিকে মূলত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।

বাংলাদেশ থেকে সংগৃহীত লোকগীতিকাগুলোকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।