জেনেটিক ফুডের সুবিধা ও অসুবিধা দুই-ই রয়েছে। নিচে তা তুলে ধরা হলো– সুবিধা : ১. নতুন নতুন শস্য উৎপন্ন হয়। ২. রোগ ও কীটপতঙ্গ প্রতিরোধী। ৩. পুষ্টিমান ভালো ও ফলন বেশি হয়। ৪. স্বল্প সময়ে পরিণতি লাভ করে। ৫. স্বাদ ও গুণগত মান অধিক। অসুবিধা : ১. দেশীয় জাতীয় শস্য হারিয়ে যেতে পারে। ২. এর কারণে পেস্টিসাইড প্রতিরোধী পতঙ্গ উৎপন্ন হয় না। ৩. অনেক সময় এলার্জি হতে পারে। ৪. এতে থাকা অপ্রত্যাশিত প্রোটিন মানবদেহের ক্ষতি করতে পারে। ৫. মাটির গুণাগুণ নষ্ট হবার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জেনেটিক ফুডের সুবিধা ও অসুবিধা দুই-ই রয়েছে। নিচে তা তুলে ধরা হলো– সুবিধা : ১. নতুন নতুন শস্য উৎপন্ন হয়। ২. রোগ ও কীটপতঙ্গ প্রতিরোধী। ৩. পুষ্টিমান ভালো ও ফলন বেশি হয়। ৪. স্বল্প সময়ে পরিণতি লাভ করে। ৫. স্বাদ ও গুণগত মান অধিক। অসুবিধা : ১. দেশীয় জাতীয় শস্য হারিয়ে যেতে পারে। ২. এর কারণে পেস্টিসাইড প্রতিরোধী পতঙ্গ উৎপন্ন হয় না। ৩. অনেক সময় এলার্জি হতে পারে। ৪. এতে থাকা অপ্রত্যাশিত প্রোটিন মানবদেহের ক্ষতি করতে পারে। ৫. মাটির গুণাগুণ নষ্ট হবার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।