শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

দ্বিতীয় প্রজন্ম থেকে তৃতীয় প্রজন্মের প্রধান প্রযুক্তিগত পার্থক্য হচ্ছে সার্কিট সুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশনের পরিবর্তে তৃতীয় প্রজন্মে প্যাকেট সুইচিং ডেটা ট্রান্সমিশনের ব্যবহার। ২০০১ সালের মে মাসে জাপানের টোকিও এলাকায় NTT ডােকোমাে চালু করে প্রথম অ-বাণিজ্যিক ও পরীক্ষামূলক 3G নেটওয়ার্ক। এ প্রজন্মেই BSNL আধুনিক মােবাইল টেকনােলজি HSPA (High Speed Packet Access) এর বাস্তবায়ন করা হয়।W-CDMA পদ্ধতি বর্তমানে UMTS (Universal Mobile Telecommunication System) নামে পরিচিত। তৃতীয় প্রজন্মে উচ্চ গতির ডেটা ট্রান্সফার ও 3G মােবাইল মাল্টিমিডিয়া ডেটা ব্যবহারসহ CDMA ও GPRS (General Packet Radio Service) স্ট্যান্ডার্ডের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়।ফলে সর্বাধিক ডেটা ট্রান্সফারের মােবাইল টেকনােলজি EDGE (Enhanced Data rates for GSM Evolution) চালু হয়। ২০০২ সালে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে WCDMA এর প্রতিদ্বন্দ্বী EV-DO টেকনােলজি চালু হলেও ২০০২ সালের শেষ দিকে জাপানে এবং ২০০৩ সালে ইতালি ও যুক্তরাজ্যে WCDMA টেকনােলজি ব্যবহারের প্রসার বাড়তে থাকে। ২০০৭ সালে ৩য় প্রজন্মের নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারী ২৯৫ মিলিয়নে দাঁড়ায়, যা ছিল মােট মােবাইল ব্যবহারকারীর ৯ % মাত্র। প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ব্যবহারকারী WCDMA টেকনােলজি এবং এক-তৃতীয়াংশ ব্যবহারকারী EV-DO স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করতাে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ