শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

বিষ খাওয়ার কোন নিয়ম আছে নাকি??? মোটা হওয়ার ও ক্ষুধাবর্ধক ওষুধ। যা উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশী। তাই এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিৎ। এসব ঔষধের মূল উপাদান হলো “সাইপ্রোহেপটাডিন” এবং কিছু স্ট্রেরায়ডের (যেমনঃ ডেক্সামেথাসন) কম্বিনেশন !!! এলোপ্যাথিক , ইউনানী , আয়ুর্বেদিক নাম যাই হোক উপাদান একই !! এটা হচ্ছে এদের গোপন ফর্মূলা । কোনো বই পুস্তকে , কোনো ফার্মাকোপিয়ায় এ ফর্মূলা নাই । কোনো অনুমোদনও নাই এসব খিচুরি বানানোর । এই খিছুরি মার্কা ওষুধ খাওয়ার পর প্রথমদিন থেকেই প্রচুর ক্ষুধা বাড়ে রোগীর স্বাস্থ্য ভালো হতে থাকে , মুখ ফুলে যায় , পেট ফুলে যায় । রোগী মনে করে তার স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে । আস্তে আস্তে আবার স্থাস্থ্য কমতে থাকে ও খারাপ প্রতিক্রিয়া শুরু হয় । শরিরে পানি জমে যায় , মুখে ব্রন ওঠে , ফুসফুসে পানি জমে , কিডনির নেফ্রন কাজ করেনা , নেফ্রাইটিস হয় , ফলাফল কিডনি নস্ট  হয়ে কয়েকদিন জমে মানুষে টানাটানির পর সোজা “মায়ের ভোগে” এগুলো গল্প না , বা কথার কথা নয় । আমার নিজের দেখা বাস্তব অভিজ্ঞতা । 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ