শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
kanon

Call

যারা আল্লাহর ভালবাসা, নৈকট্য তথা আল্লাহকে পাওয়ার জন্য মাধ্যম/উসিলা ধরার কথা বলেন তাদের দলিলের খন্ডন?


সূরা মায়িদাহ-৫:৩৫> হে ইমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় কর এবং উসিলা তালাশ কর এবং আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। 


=> পৃথিবীর সব পীরের মুরিদরাই এবং পীর নিজেও এই আয়াত দিয়ে পীর ধরার পক্ষে দলিল দেয়। এখানে উসিলা তালাশ মানে কি পীর ধরা? আসুন দেখে নেই নবীর সাহাবারা এ আয়াত পড়ে কি শিক্ষা নিয়েছেন। তারা কি পীর ধরার শিক্ষা নিয়েছেন নাকি অন্য কিছু। 


এখানে উসিলা খোজা বলতে আল্লাহভীতি ও সংযমশীলতার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। 


সাহাবী ইবনে আব্বাস (রাঃ) এই উসিলা বলতে আল্লাহর নৈকট্য বা সন্তুষ্টি অর্জনকে বুঝেছেন। 


কাতাদাহ রাঃ বলেন যে, উসিলার অর্থ হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য স্বীকার করে এবং আল্লাহর আদেশ নিষেধ মুতাবেক আমল করে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা। (তাফসীর ইবনে কাসির, ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ ও ৭ম খন্ড এক সাথে, পৃষ্ঠা নং-৮১৫)


তারা কেউই বলেন নাই উসিলা খোজা মানে পীর ধরা, বুজুর্গ ধরা। বরং তারা বুঝেছিলেন উসিলা খুজা মানে নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আল্লাহর আদেশ নিষেধ মোতাবেক আমল করা। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পীরের হাতে বায়াত হওয়া অতি উত্তম কাজ।বর্তমান ডিজিটাল যুগের মানুষদের কাছে পীরের হাতে বায়াত হওয়া একটা বাণিজ্য হিসেবে দেখা হলেও অতীতের ইসলামিক ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে,এই ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামের প্রসার হয়েছে বিভিন্ন পীরের আগমন ও প্রচারের ফলে।যেমন বাংলার জমিনে অনেক পীর ইসলাম ধর্ম প্রচার করেছেন।যাদের মাজার শরীফ দেশের সর্বত্র বিদ্যমান।হযরত শাহজালাল একজন ওলি ও পীর ছিলেন।এভাবে ভারতে হযরত খাজা বাবাসহ অনেকে ইসলামের প্রসার করেছিলেন।বড় পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানি (র) নাম ও খ্যাতি সবার জানা।যুগে যুগে পীর ছিল ও থাকবে।পীরের হাতে বায়াতের দলিল বড় ব্যাপক।সংক্ষেপে এখানে প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না।তবে আপনি গুগলে সার্চ করলে এ বিষয়ে ব্যাপক দলিল পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলামের শুরু থেকে যুগ যুগ ধরে কোরআনের মাধ্যমে আল্লাহ প্রদত্ত বায়াতে রাসূলের প্রথা জারি আছে। রাসূল পাক (সঃ) এর পবিত্র হাত মোবারকে হাত রেখে যতক্ষণ পর্যন্ত কেহ বায়াতে রাসূল (সঃ) গ্রহণ করেন নাই, ততক্ষণ পর্যন্ত কোন ব্যাক্তি ইমানদার মুসলমান বা মোমেন
হতে পারেন নাই। তাঁর অসংখ্য দলিল কোরআন সুন্না মোতাবেক মওজুদ আছে।
তাঁর একটি দৃষ্টান্ত পবিত্র কোরআনে বায়াতে রেদোয়ান দেখুন।
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
ﺇِﻥَّ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻳُﺒَﺎﻳِﻌُﻮﻧَﻚَ ﺇِﻧَّﻤَﺎ ﻳُﺒَﺎﻳِﻌُﻮﻥَ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳَﺪُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻓَﻮْﻕَ ﺃَﻳْﺪِﻳﻬِﻢْ
আল কোরআন, সূরা আল ফাতহ, আয়াত নং ১০।
অর্থাৎঃ হে রাসূল (সঃ), নিশ্চয় যারা আপনার নিকট বাইয়াত হওয়ার জন্য আসে (মুরিদ হওয়ার জন্য আসে),তাঁদেরকে আপনি বাইয়াত
দান করুন (তাঁদের মুরিদ করুন),(এখানে বাইয়াত ও মুরিদের অর্থ এক না, বুঝার জন্য লিখলাম, একটু পরে বাইয়াত ও মুরিদের
ব্যাখ্যা দিচ্ছি), নিশ্চয় তাঁদের ঈমান করতে হবে ,তাঁরা আপনি রাসূলের নিকট বাইয়াত হচ্ছে না তাঁরা স্বয়ং আমি আল্লাহর নিকট বাইয়াত হচ্ছে। যদিও তাঁরা চর্ম চোখে দেখছে আপনি রাসূলের হাত তাঁদের হাতের উপর রয়েছে, কিন্তু তাঁদের ঈমান করতে হবে তাঁরা আমি আল্লাহর হাতে হাত রেখে বাইয়াত হচ্ছে।

image

“বাইয়াত” শব্দের উৎপত্তি হয়েছে, “বাইয়ুন” শব্দ থেকে।“বাইয়ুন” শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে “ক্রয়-বিক্রয়” বা “ উৎসর্গ ” বা “আত্মসমর্পন” এখানে এই “বাইয়াত” মানে হচ্ছে আমার আমিত্বকে আল্লাহর রাহে রাসূলের নিকট আত্মসমর্পন করে দিলাম,বিলিন
করে দিলাম,বিক্রি করে দিলাম। আমার আমিত্ব, আমার যত অহংকার আছে, অহমিকা আছে, আমি আমি যত ভাব আছে সমস্তকিছু আল্লাহর রাসুলের কাছে গিয়ে আল্লাহর রাহে সম্পূর্ণরূপে উৎসর্গ করে দেয়া, কোরবান করে দেয়া , বিক্রি করে দেয়া এবং পক্ষান্তরে রাসূলের (সঃ) কাছ থেকে কোরআন সুন্না ভিত্তিক জীবন ব্যবস্থা খরিদ করে, সমস্ত উপাসনার মালিক আল্লাহ, সেজদার মালিক আল্লাহ, কুল্লু মুকলুকাতের মালিক আল্লাহ, এই দৃঢ় ঈমানে ঈমানদার হয়ে যাওয়া, এটাকেই বলা হয় বাইয়াত বা “ক্রয়-বিক্রয়” ।


এখন প্রশ্ন করতে পারেন, আল্লাহর রাসূল (সঃ) তো এখন আমাদের মাঝে জাহেরা অবস্থায় নাই?
এরশাদ হচ্ছে
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
“আতিওল্লাহা ওয়া আতিওর রাসূলা ওয়া ওলিয়্যা”
অর্থঃ তোমরা আমি আল্লাহর তাবেদারি কর, তোমরা আমার রাসূলের তাবেদারি কর এবং আমার আউলিয়া-আল্লাহর তাবেদারি কর।
অতএব, আল্লাহর অলিদের(কামেল পীর বা মুর্শিদ) তাবেদারি করা মানে আল্লাহর রাসূল(সঃ) এর তাবেদারি করা । আল্লাহর রাসূলের
তাবেদারি করা মানে আল্লাহর তাবেদারি করা।
এটা কোরআন বলছে। আওলিয়া আল্লাহ নিকট বাইয়াতে রাসূল গ্রহন করা বা বাইয়াত হওয়া মানে রাসূলের নিকট বাইয়াত হওয়া। আর রাসূলের নিকট বাইয়াত হওয়া আল্লাহ বলছেন স্বয়ং আল্লাহর নিকট বাইয়াত হওয়া। একথা কোরআন বলছে।
এখানে পীর ফার্সি শব্দ। পীর-মুরীদ এই শব্দ দুটি ফার্সি শব্দ। পীর এর বাংলা অর্থঃ বৃদ্ধ (জ্ঞানে বড়) লোক, মুরীদ শব্দের বাংলা অর্থঃ ভক্ত হওয়া । “মানুষ” শব্দটি বাংলা হওয়ায় এটি(“মানুষ” শব্দটি ) যেমন সরাসরি কোরআনে নাই, ঠিক তদ্রুপ পীর- মুরীদ শব্দ দুটি ফার্সি ভাষা হওয়ায় এই শব্দ দুটি ও কোরআনে সরাসরি নাই। কিন্তু “বাইয়াত” তো কোরআনে আছে, “ওলিলামর” তো কোরআনে আছে।
তাহলে যারা “বাইয়াত এ রাসূল” অস্বীকার
করে তাঁরা কি কোরআন অমান্যকারী নয়???
যারা বাইয়াতে রাসূল(সঃ) অস্বীকারকারী পৃথিবীতে তাঁদেরকে মোমেন মুসলমান হিসেবে আমরা মানি না।
তবে যারা বায়াত অস্বীকারকারী তাঁদেরকে বলা হয় লা মাজহাবি, মোজাবযাবিন, আহলে হাদিস, সালাফি, খারিজি, ওহাবী, মুওদুদী, কাদীয়ানী, রাফীজি,কদরীয়া, জাবরিয়া ইত্যাদি ইত্যাদি ৭২ টি মাজহাব বা দল উপদল পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এদের
প্রত্যেকেই কোরআনের অনুসারী, আল্লাহ মানে, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, মসজিদ- মাদ্রাসায় যায়, আরবী ভাষা জানে বিধায় আরবী, উর্দু, ইংরেজী, বাংলায় বিভিন্ন ভাষায় তাঁদের মতামত, তাঁদের আকিদা প্রচারে লিপ্ত রয়েছে। সঠিক মুসলমান হতে হলে আপনারা যারা বায়াতের বা মুরিদ বিরোধী যে মত প্রকাশ করেছেন এবং আল্লাহর প্রিয় বন্ধু আওলাদে রাসূল (সঃ) ,পীর-মুরশিদ, অলি আউলিয়াদের বিরুদ্ধে যে মত প্রকাশ করেছেন, সে মত থেকে সরে এসে কোরআনের হুকুম মত আপনারা অতিসত্তর একজন কামেল পীর মুর্শিদের হাতে হাত রেখে কোরআন সুন্না মোতাবেক বায়াতে রাসূল গ্রহণ করে মোমেন মুসলমান হিসেবে গণ্য হওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।
হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ), হযরত ওমর ফারুক (রাঃ), হযরত উসমান (রাঃ),হযরত আলী (রাঃ), হযরত সালমান ফারসি (রাঃ),
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ), হযরত আবু জহর গেফারী (রাঃ), হযরত বিল্লাল ফারসি (রাঃ), হযরত মা খাদিজাতুল কোবরা (রাঃ), হযরত মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ),হযরত মা ফাতিমা (রাঃ), সমেত অসংখ্য সাহাবায়েকেরাম বায়াত বা মুরিদের মাধ্যমে রাসূল পাক (সঃ) এর নূরি কদম শরীফে জীবন উৎসর্গ করে সাহাবায়েকেরাম এর মর্যাদা লাভ করেন। পরবর্তীতে সাহাবায়েকেরামদের মধ্যে বিশেষ করে বেলায়তের সম্রাট হযরত আলী (রাঃ) এর হাত মোবারকে বায়াত গ্রহণ করে অসংখ্য ব্যক্তিবর্গ মুসলমান হিসেবে দাবিদার হয়েছেন। তাঁহাদেরকে তাবেয়ীন বলা হয়। এরকম অসংখ্য তাবেয়ীন এবং হযরত আওলাদে রাসূল (সঃ) হযরত ইমাম হাসান (রাঃ), হযরত ইমাম হুসাইন (রাঃ), হযরত ইমাম জয়নাল আবেদিন (রাঃ), হযরত ইমাম বাকের (রাঃ), হযরত ইমাম জাফর সাদেক (রাঃ), হযরত ইমাম কাজেম (রাঃ), হযরত ইমাম আলী রেজা (রাঃ) সমেত অসংখ্য তাবেয়ীনদের হাতে বাইয়াত(মুরীদ) হওয়ার মাধ্যমেই সারা বিশ্বজাহানে ইসলাম প্রচার হয়েছে, প্রসার হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে আমরা বিশ্বনন্দিত মাজহাবের ইমাম হযরত আবু হানিফা (রাঃ)কে পেয়েছি। আওলাদে রাসূলদের পক্ষ হতে হযরত হাসান বসরী (রাহঃ), হযরত জুনায়েদ বোগদাদী (রাহঃ), হযরত আবু সায়ীদ মাখজুমি(রাহঃ), হযরত জুননুন মিছরি (রাহঃ),পীরানে পীর দস্তগির হযরত গাউসুল আজম আব্দুল কাদের জিলানী (রাহঃ), হযরত গাউসুল আজম খাজা মুইনুদ্দিন চিশতী (রাহঃ), হযরত ফরিদ উদ্দিন আকতার (রাহঃ), হযরত ইমাম গাজ্জালী (রাহঃ), হযরত জালাল উদ্দিন রুমি (রাহঃ),হযরত শামস তাবরীজ (রাহঃ), হযরত ফখরুদ্দিন রাজি (রাহঃ),হযরত ইমাম জালাল উদ্দিন সূয়ুতি (রাহঃ), হযরত শাহ জালাল (রাহঃ), হযরত শাহ পরান (রাহঃ), হযরত শাহ মাগদুম (রাহঃ), হযরত শাহ আলী বোগদাদী (রাহঃ), হযরত আমানত শাহ (রাহঃ), হযরত বদর শাহ (রাহঃ) সমেত অসংখ্য আউলিয়ায়ে কামেলিন (রাহঃ) গণ এবং বেলায়তে শেষ প্রান্তে এসে ইসলামের এবং বেলায়তের ধারক ও বাহক হযরত গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী(রাহঃ), এরা প্রত্যেকেই ইসলাম কোরআন,  হাদিস, ইজমা, কিয়াস, শরীয়ত, তরিকত , মারফত ও হাকিকতের মাধ্যমে এপৃথিবীতে ইসলাম প্রচার করেছেন। অতএব আপনারা (যারা অলি আউলিয়া, পীর মুর্শিদ অস্বীকারকারী) কি করে ঢালাও ভাবে পীর মুরিদকে অস্বীকার করে সকল পীর আউলিয়াদের মর্যাদার উপর “সকল পীর ভণ্ড, পীরের প্রয়োজন নাই”(নাউজুবিল্লা) বলে আঘাত এনেছেন!!! এতে আমরা মর্মাহত, দুঃখিত।

আচ্ছা, আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, আপনি আল্লাহ পেলেন কিভাবে? কোরআন পেলেন কিভাবে? জবাব কি দিবেন বলেন।
আপনি তো আল্লাহকে দেখেন নাই, রাসূল (সঃ) কে দেখেন নাই, আল্লাহ কি আপনার কাছে এসে বলেছেন যে কোরআন
আমি আল্লাহর বাণী? আল্লাহ যে একজনআছেন তা আপনি সরাসরি আল্লাহর কাছ থেকে শুনেন নাই বা জানেন নাই, আল্লাহ
এসে আপনার কাছে সরাসরি বলে নাই যে আমি তোর সৃষ্টিকর্তা। বলেছে???
তা জেনেছেন প্রথমত আপনার বাবা-মা, ভাই- বোন, পাড়া-প্রতিবেশী, আত্তীয়-স্বজন, শিক্ষক,মসজিদের ইমাম, বা ঊস্তাদ থেকে।
তারপর বাবা-মা বা,শিক্ষক,মসজিদের ইমামের (মাধ্যম) কাছে কোরআন পড়তে শিখছেন,হাদিস পড়তে শিখেছেন।
তারপর কোরআন হাদিস থেকে আল্লাহ সম্পর্কে জেনেছেন। তাই নয় কি??? তাহলে বাবা-মা, ভাই-বোন, পাড়া-প্রতিবেশী,
আত্তীয়-স্বজন, শিক্ষক,মসজিদের ইমাম ইত্যাদি মাধ্যম ছাড়া আল্লাহ যে একজন আছেন একথাটাই কেউ জানতে পারেন নাই,
সেখানে বিশেষ মাধ্যম(যিনি আল্লাহ প্রাপ্ত হয়েছেন) ছাড়া কি করে আল্লাহ পাওয়া সম্ভব???
জবাব দিন।

তাহলে মাধ্যম ছাড়া যে আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কেও আপনি জানতে পারেন নাই সেই আল্লাহকে পেতে হলে কোরাআন, হাদিস থাকা সত্ত্বেও কোরআনের হুকুম মত মুর্শিদ বা অলি-আল্লাহ বা পীর (যিনি আল্লাহ প্রাপ্ত হয়েছেন) মাধ্যম
ছাড়া কিভাবে আল্লাহ পাওয়া যাবে ?????????????????????
সাহস থাকলে জবাব দিন।
আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই, একজন আলেমের নিকট গিয়ে শিক্ষা গ্রহণ না করলে যেমন আলেম হওয়া যায় না, একজন ডাক্তারের নিকট
গিয়ে শিক্ষা না নিলে বা ট্রেনিং না করলে যেমন ডাক্তার হওয়া যায় না, একজন জ্ঞানী ব্যক্তির সংস্রবে না গেলে যেমন একজন জ্ঞানী হওয়া

যায় না ইত্যাদি। তদরুপ আপনাদেরও উচিৎ একজন জ্ঞানী ব্যক্তির সান্নিধ্যে গিয়ে আপনাদের বিভিন্ন সময়ে উল্লেখিত “পীর-মুরিদ” বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা। কোরআনের আর একটি আয়াত স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিঃ
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
“ইয়া আইয়্যুয়াল্লা জ্বীনা আমানু ওয়া কুনু মা সাদেক্বীন”
অর্থঃ হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা আমি আল্লাহর সান্নিধ্যে আসতে চাইলে সাদেকীন,সত্যবাদী, আওলিয়ায়ে কামেলিনদের সাথী হও।
(সুবাহানাল্লাহ)


মহান আল্লাহ-পাক হুযুরে পাক (সঃ) এর উসিলায় আমাদের প্রত্যেককে হেদায়ত দান করুন।
আমীন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ