একটি গোলীয় দর্পণের ফোকাস দূরত্ব 30cm। এর বক্রতার ব্যাসার্ধ কত?

গোলীয় দর্পণের মেরু থেকে বক্রতার কেন্দ্র পর্যন্ত দূরত্বকে বক্রতার ব্যাসার্ধ বলা হয়

অবতল দর্পণের প্রধান অক্ষের ওপর বক্রতার কেন্দ্রে অবস্থিত লক্ষবস্তুর বিম্বের প্রকৃতি বাস্তব ও উল্টো হবে

অবতল দর্পণের প্রধান অক্ষের ওপর একটি লক্ষবস্তু বক্রতার কেন্দ্রে অবস্থিত হলে, বিম্বের অবস্থান অবতল দর্পণের প্রধান অক্ষের ওপর বক্রতার কেন্দ্রে ।

দুটি সমান্তরাল দর্পণের মাঝে একটি বস্তু রাখলে অসংখ্য প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হয়

একটি বস্তুর দৈর্ঘ্য 0.1 m এবং গোলীয় দর্পণের রৈখিক বিবর্ধন ০.৫ হলে বিম্বের দৈর্ঘ্য 0.05 m হবে

একটি সমতল দর্পণের সামনে ১.৪৪ মিটার লম্বা একজন ব্যক্তি নিজ অবস্থান স্থির রেখে দেখল তার ডান হাতের ঘড়ি বাম দিকে অবস্থান করছে। বিবর্ধন ১

উত্তল দর্পণের বক্রতার ব্যাসার্ধ ১৪ সেমি. হলে ফোকাস দূরত্ব 7 সেমি.

গোলীয় দর্পণের ফোকাসের মধ্য দিয়ে প্রধান অক্ষের সাথে লম্বভাবে যে সমতল কল্পনা করা হয় তাকে ফোকাস তল বলে

যদি গোলীয় দর্পণের অবতল পৃষ্ঠ হতে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন সংঘটিত হয় তবে সে দর্পণকে সমতল দর্পণ বলে

ব্রিটিশ পদ্ধতিতে ১ঃ৩৬ প্র. অ. দেয়া থাকলে বুঝতে হবে মানচিত্রের দূরত্ব ১ ইঞ্চি হলে ভূমির দূরত্ব-৩৬ ইঞ্চি , ১ গজ