Answered Sep 16, 2019
সমার্থক শব্দ ব্যবহার করলে বাক্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।
মার্টিন লুথার কিং শান্তিতে নোবেল পান-১৯৬৪ সালে।
“বুকের রক্তে লিখেছি একটি নাম, বাংলাদেশ”- বাক্যের ক্রিয়াটি সাধারণ অতীত কালের
সমার্থক শব্দ ব্যবহার করলে শব্দ ভান্ডার সমৃদ্ধ হয়।
“বৃষ্টি আসে আসুক”- বাক্যের ক্রিয়াপদটি আকাঙ্ক্ষা প্রকাশক ভাব প্রকাশ করে
দুই অঙ্কবিশিষ্ট একটি সংখ্যাকে অঙ্কদ্বয়ের গুণফল দ্বারা ভাগ করলে ভাগফল 3 হয় এবং সংখ্যাটি সাথে 18 যোগ করলে অঙ্কদ্বয়ের স্থান বিনিময় করে। সংখ্যাটি হল ২৪
ব্যাকরণের বাক্যতত্ত্বে বাক্যের আলোচনা করা হয়।
“দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে”- এই বাক্যের অব্যয়টির নাম অনুসর্গ অব্যয়
একটি স্বার্থক বাক্যের ৩ টি গুণ থাকা দরকার।
মেয়েটির বকবকানি আর ভালো লাগে না।- এ বাক্যের ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তিটি বিশেষ্য পদরূপে ব্যবহৃত হয়েছে
উৎস থেকে শব্দ সৃষ্টি করলে অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ সৃষ্টি হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন