Answered Sep 12, 2019
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমুদ্র সীমার বিরোধ নিষ্পত্তি সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক স্থায়ী সালিশি আদালতের রায় হয় ৭ জুলাই, ২০১৪ তারিখে।
বাংলায় ঋণ সালিশি আইন এ কে ফজলুল হকের আমলে প্রণীত হয়।
বাংলাদেশ মিয়ানমার সমুদ্রসীমা বিরোধ মামলার রায় হয় ১৪ মার্চ ২০১২।
সমুদ্র সীমা বিরোধ নিয়ে বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের বিরোধ চলছিল - ভারত ও মিয়ানমার।
সমুদ্রসীমা বিরোধ মিমাংসা করতে না পেরে আন্তর্জাতিক আদালতে বাংলাদেশ সালিশে নিয়ে যায় - ৮ অক্টোবর ২০০৯ সালে।
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সমঝোতার ভিত্তিতে ITLOS এর মাধ্যমে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত নেয় - ১৪ ডিসেম্বর ২০০৯ সালে।
সমুদ্র বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের রায়ে বাংলাদেশ পেল - ক) ২০০ নটিক্যাল মাইলের একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল।খ) ১২ নটিক্যাল মাইল রাষ্ট্রীয় বা আঞ্চলিক সমুদ্র অঞ্চল।(গ) একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এর পরে বর্ধিত মহীসোপানে...
বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিরসনে আদালত কতৃক প্রদত্ত রায় আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ঘোষণা করে - ৮ জুলাই ২০১৪।
বাংলাদেশ ভারত সমুদ্রসীমা বিরোধ নিরসনে আন্তর্জাতিক স্থায়ী সালিশী আদালত কতৃক মামলার রায় ঘোষণা করা হয়- ৭ জুলাই ২০১৪ সালে।
বাংলাদেশ-ভারত সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি রায়ে ১৯৪৬৭ বর্গকি.মি. জায়গা জুড়ে বাংলাদেশের অবস্থান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য পদ ত্যাগ করে ফিলিপাইন ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন