কে সর্বপ্রথম মহাদেশীয় পাতের অনুভূমিক গতির কথা বলেন?

প্রক্ষিপ্ত বিন্দু ও বিচরণ পথের শেষপ্রান্ত বিন্দুর মধ্যবর্তী অনুভূমিক দূরত্ব কে অনুভূমিক পাল্লা বলে

প্রাসকে ৪৫ ডিগ্রি কোণে নিক্ষেপ করলে সর্বোচ্চ দূরত্ব অতিক্রম করে, যাকে সর্বাধিক অনুভূমিক পাল্লা বলে।

পার্মো-কার্বনিফেরাস যুগে মেরুকে ঘিরে মহাদেশীয় হিমবাহের অবস্থান ছিল।

নিরক্ষরেখার দিকে মহাদেশীয় চলনের শক্তিকে বৈষম্যমূলক অভিকর্ষজ বল বলে।

অ্যাসথিনোস্ফিয়ারের যে তল বরাবর মহাদেশীয় ও মহাসাগরীয় ভূত্বকীয় অংশগুলি সামঞ্জস্য বিধান করে, তাকে বলে প্রতিবিধান তল।

মহাদেশীয় সঞ্চরন সম্পর্কে প্রথম ধারনা দেন ফ্রান্সিস বেকন।

১৬২০ সালে মহাদেশীয় সঞ্চরন সম্পর্কে প্রথম জানা যায়।

১৯১০ সালে টেলর মহাদেশীয় সঞ্চরন তত্ত্বের অবতারণা করেন।

মহাদেশের অনুভূমিক সঞ্চরন তত্ত্বের প্রবক্তা এফ. বি. টেলর।

মহাদেশীয় জলবায়ুর আরেক নাম চরমভাবাপন্ন জলবায়ু