মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম হচ্ছে ভাষা। ভাষা না থাকলে সুন্দরভাবে মনের কথা অন্যের কাছে বলা সম্ভব ছিল না। মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি প্রতিটি মানুষের কাছেই অমূল্য সম্পদ। যেকোনো সন্তানের কাছে মায়ের ঋণ অপরিশোধযোগ্য। সন্তানকে লালন পালন করতে গিয়ে একজন মা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। সন্তাানের মঙ্গল কামনায় নিরলস সেবা যত্ন করেন। তাই সন্তানের কাছে মা সব সময়ই মঙ্গলময়ী, স্নেহময়ী, মহিমাময়ী। তেমনি মাতৃভাষাও মানুষের অস্তিত্বের এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। মা ছাড়া কোন শিশুর জীবন কখনও পরিপর্ণ হয় না। তেমনি মাতৃভাষা ছাড়াও কোন জাতির পূর্ণ পরিচয় ফুটে উঠে না। বিদেশী ভাষায় কথা বলে মনের শান্তি পাওয়া যায় না। এ জন্যই পৃথিবীর সকল জাতি তার মাতৃভাষা চর্চা করে থাকে। মায়ের অমর্যাদা বা অপমান যেমন কোন সন্তান সহ্য করতে পারে না তেমনি মাতৃভাষার অপমানও কোনো জাতি মেনে নেয় না। তাই ১৯৫২ সালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা দাবিতে প্রাণ দিতেও পিছপা হয়নি এদেশের সাহসী সন্তানেরা। আর এর স্বীকৃতি হিসেবে ২০০০ সাল থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। বিদেশী ভাষা কখনও কারো মন ও প্রাণের মুক্তি দিতে পারে না। মানুষ কথা বলে মায়ের ভাষায়, স্বপ্ন দেখে মায়ের ভাষায়; তাই মাতৃভাষা অদ্বিতীয়। মায়ের কাছে যেমন সন্তান তৃপ্তি পায়, তেমনি মাতৃভাষাও যে কোন জাতির জাতীয় পর্যায়ে পরিতৃপ্তির অন্যতম উৎস।

শিক্ষা: প্রত্যেক জাতি যেমন মায়ের কাছে ঋণী। তেমনি মাতৃভাষার কাছেও ঋনী। মা জন্মদান করে আর মাতৃভাষা বিশ্ব দরবারে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত করে। সকল জাতি এবং সভ্যতা মা এবং মায়ের ভাষার প্রতি কৃতজ্ঞ ও শ্রদ্ধাশীল থাকা আবশ্যক।


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
dg

Call

মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম হচ্ছে ভাষা। ভাষা না থাকলে সুন্দরভাবে মনের কথা অন্যের কাছে বলা সম্ভব ছিল না। মা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমি প্রতিটি মানুষের কাছেই অমূল্য সম্পদ। যেকোনো সন্তানের কাছে মায়ের ঋণ অপরিশোধযোগ্য। সন্তানকে লালন পালন করতে গিয়ে একজন মা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। সন্তাানের মঙ্গল কামনায় নিরলস সেবা যত্ন করেন। তাই সন্তানের কাছে মা সব সময়ই মঙ্গলময়ী, স্নেহময়ী, মহিমাময়ী। তেমনি মাতৃভাষাও মানুষের অস্তিত্বের এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। মা ছাড়া কোন শিশুর জীবন কখনও পরিপর্ণ হয় না। তেমনি মাতৃভাষা ছাড়াও কোন জাতির পূর্ণ পরিচয় ফুটে উঠে না। বিদেশী ভাষায় কথা বলে মনের শান্তি পাওয়া যায় না। এ জন্যই পৃথিবীর সকল জাতি তার মাতৃভাষা চর্চা করে থাকে। মায়ের অমর্যাদা বা অপমান যেমন কোন সন্তান সহ্য করতে পারে না তেমনি মাতৃভাষার অপমানও কোনো জাতি মেনে নেয় না। তাই ১৯৫২ সালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা দাবিতে প্রাণ দিতেও পিছপা হয়নি এদেশের সাহসী সন্তানেরা। আর এর স্বীকৃতি হিসেবে ২০০০ সাল থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। বিদেশী ভাষা কখনও কারো মন ও প্রাণের মুক্তি দিতে পারে না। মানুষ কথা বলে মায়ের ভাষায়, স্বপ্ন দেখে মায়ের ভাষায়; তাই মাতৃভাষা অদ্বিতীয়। মায়ের কাছে যেমন সন্তান তৃপ্তি পায়, তেমনি মাতৃভাষাও যে কোন জাতির জাতীয় পর্যায়ে পরিতৃপ্তির অন্যতম উৎস।

শিক্ষা: প্রত্যেক জাতি যেমন মায়ের কাছে ঋণী। তেমনি মাতৃভাষার কাছেও ঋনী। মা জন্মদান করে আর মাতৃভাষা বিশ্ব দরবারে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত করে। সকল জাতি এবং সভ্যতা মা এবং মায়ের ভাষার প্রতি কৃতজ্ঞ ও শ্রদ্ধাশীল থাকা আবশ্যক।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ