শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

জীববিজ্ঞানে কোন জীবের জিনোম (ইংরেজি : Genome) বলতে সেটির সমস্ত বংশগতিক তথ্যের সমষ্টিকে বোঝায়, যা সেটির ডিএনএ (কোন কোন ভাইরাসের ক্ষেত্রে আরএনএ)-তে সংকেতাবদ্ধ থাকে। জিনোমে জিন এবং জাংক ডিএনএ দুই-ই থাকে। ১৯২০ সালে জার্মানির হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞানের অধ্যাপক হান্স ভিংক্লার জিন ও ক্রোমোজোম শব্দদুইটির অংশবিশেষ জোড়া লাগিয়ে জিনোম শব্দটি উদ্ভাবন করেন। [১] জেনোম সিকোয়েন্স হলো কোষের সম্পুর্ন ডিএনএ বিন্যাসের ক্রম। জিনোম যত দীর্ঘ হবে, তার ধারন করা তথ্যের পরিমানও তত বেশি হবে। তবে সেই সম্পুর্ন তথ্যের মর্মার্থ উদ্ধার করা এখনো সম্ভব নয়। জীবদেহে বহুসংখ্যক কোষ থাকে। প্রতিটি কোষ সেই জীবের বিকাশ এবং গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা বহন করে। এই সকল নির্দেশনার সমন্বয়ই হলো জিনোম যা ডিএনএ কিংবা আরএনএ দিয়ে গঠিত। প্রতিটি কোষ তা ত্বকেরই হোক কিংবা হৃদপিন্ডেরই হোক, একই জিনোম বহন করলেও ওই কোষের জন্য প্রয়োজনীয় জিনগুলোই কার্যকর হয়ে থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ