৮টি শর্ত। ১। মা-বাবার হক আদায় করা। যারা মা-বাবার অবাধ্য হয়, তাদের দোয়া কবুল হয় না। ২। হালাল উপায়ে জীবিকা অর্জন। খাদ্য-খাবার পোশাক পরিচ্ছদ সবকিছু হালাল আয়ের হতে হবে। ৩। সাধ্য অনুযায়ী আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করা। যারা আত্মীয় স্বজনের প্রতি লক্ষ রাখে না, তাদের হক আদায় করে না, তাদের দোয়া কবুল হয় না। ৪। কোনো মুসলমানের সাথে তিন দিনের বেশি কথা-বার্তা বন্ধ রাখা যাবে না। এ রকম লোকের দোয়া কবুল হয় না। এর দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে, মুসলমানের সাথে সু-সম্পর্ক থাকতে হবে। ৫। সাধ্য মতো ভালো কাজ করা ও করতে উৎসাহিত করা। হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘তোমরা মাথা উঁচু করে চিৎকার করতে থাক অথচ তোমাদের দোয়া কবুল হয় না। হবে কিভাবে? তোমাদের চোখের সামনে অনেক অন্যায় কাজ হয়, সাধ্য থাকা সত্ত্বেও তোমরা তাতে বাধা প্রদান করো না। ৬। গীবত বর্জন করা। গীবতকারীদের দোয়া কবুল হয় না। ৭। পরশ্রীকাতরতা অর্থাৎ অন্যের ভাল দেখে মনে মনে হিংসা লাগা এবং সেটা ধ্বংস হওয়ার কামনা করা অন্যায়। মনের এই হিংসা পরিত্যাগ করতে হবে। ৮। কৃপণতা বর্জন করতে হবে। যতটুকু ব্যয় করা প্রয়োজনব, সেখানেও ব্যয় না করে অর্থ জমা করে রাখার অভ্যাস বর্জন করতে হবে । http://bhorerkhobor.com/archives/1214

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

দো‘আ কবুলের প্রধান শর্তাগুলো হল- (১) শুরুতে এবং শেষে হাম্দ ও দরূদ পাঠ করা। (২) দো‘আ আল্লাহর প্রতি খালেছ আনুগত্য সহকারে হওয়া। (৩) দো‘আয় কোন পাপের কথা কিংবা আত্মীয়তা ছিন্ন করার কথা না থাকা। (৪) খাদ্য-পানীয় ও পোষাক হালাল ও পবিত্র হওয়া। (৫) দো‘আ কবুলের জন্য ব্যস্ত না হওয়া। (৬) নিরাশ না হওয়া ও দো‘আ পরিত্যাগ না করা। (৭) উদাসীনভাবে দো‘আ না করা এবং দো‘আ কবুলের ব্যাপারে সর্বদা দৃঢ় আশাবাদী থাকা। তবে আল্লাহ ইচ্ছা করলে যে কোন সময় যে কোন বান্দার এমনকি কাফের-মুশরিকের দো‘আও কবুল করে থাকেন, যদি সে অনুতপ্ত হৃদয়ে ক্ষমা চায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ