http://clickntech.com/wp-content/uploads/2015/06/QR-code2.jpg QR code বা কুইক রেসপন্স কোড এক ধরনের ম্যাট্রিক্স/ 2d বারকোড । সহজে বলতে গেলে আমাদের বহু পরিচিত বারকোডের এটি উন্নত সংস্করণ । QR কোডে মেসেজ, নম্বর বা অক্ষর দিয়ে তৈরী ডাটা, সাইটের ইউ-আর-এল(URL), ফোন নম্বর ইত্যাদি ছবির আকারে এনকোড করে রাখা হয় । যা প্রথমে ডিজাইন করে জাপানের জনপ্রিয় অটোমোবাইল কোম্পানি টয়োটার অধীনস্থ ডেনসো এবং তা পরে সারা জাপানে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে আর বারকোড হচ্ছে এক ধরনের অপটিক্যাল মেশিন দ্বারা পাঠ যোগ্য লেবেল যাতে ওই পণ্য সম্পর্কিত তথ্য সংযুক্ত থাকে। তখন কুইক রেসপন্স কোড এ সঙ্কেতাক্ষরে লেখা কোন তথ্য নিদিষ্ট করে চারটি নমুনার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল, সংখ্যাসূচক, বর্ণ সূচক, বাইনারি (কম্পিউটার এর দ্বিপদ সঙ্কেত বা মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ), কান্দজি (এক ধরনের জাপানি লিপিবিদ্যা যা চায়না থেকে গ্রহণ করা) । কুইক রেসপন্স কোড অটোমোবাইল কোম্পানি গুলো ছাড়িয়ে সাধারণ বারকোড ইউ.পি.সি বারকোড এর তুলনায় ব্যাপক জনপ্রিয় হবার কারণ হচ্ছে এটার দ্রুত তথ্য পুনরুদ্ধার করার ক্ষমতা আর অনেক বেশি আকারে তথ্য ধারণ ক্ষমতার জন্য। প্রথমে গুগল প্লে স্টোর এ যেয়ে QR Code reader লিখে এ্যপলিকেশনটি download করে install করে নিন। এবার এ্যপসটি open করে যে কোনো QR Code এর উপর ধরলেই বুঝতে পারবেন। আর এবার নিচের QR code টি আপনার মোবাইলে চেক করে দেখুন কি হয় ।
QR (কিউ আর) কোড কি তা কমবেশি প্রায় সবাই জানেন। এর সম্পূর্ণ রুপ হল Quick Response Code. কিউআর কোডের সাহায্যে যে কোন এনক্রিপ্টেড তথ্য খুব সহজে সংরক্ষণ ও দ্রুত এক্সেস করা যায় বলে এর নাম দেয়া হয়েছে QR কোড. QR Code হল এক ধরণের দ্বিমাত্রিক বার কোড। পণ্যের দাম, বিভিন্ন প্রমোশোনাল অফার বা অল্প জায়গায় অনেক বেশি তথ্য সংরক্ষণের জন্যই মূলত QR কোড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিউআর কোড আবার দু ধরণের হয়ে থাকে যার একটি ডাইনামিক: যে কিউআর কোড তৈরি হয়ে যাবার পরেও তার ভেতরের তথ্য পরিবর্তন করা যায় তাকে ডাইনামিক QR কোড ও যে কিউআর কোড তৈরি হয়ে যাবার পরে তার ভেতরের কোন তথ্য পরিবর্তন করা যায় না তাকে স্ট্যাটিক QR কোড বলে।
QR কোড নিয়ে লিখা সেরা পোস্টটি পড়ুন।