Answered Sep 05, 2019
বিশেষ্য, বিশেষণ এবং ধনাত্মক অব্যয় এর পরে "আ" প্রত্যয়যোগে যেসব ধাতু গঠিত হয় সেগুলো কে নাম ধাতু বলে
নিষ্ক্রিয় ধাতু পর্যায় সারণির ১৭ নং গ্রুপে অবস্থিত।
ধাতুমল থেকে গলিত ধাতু আলাদা করাকে বলে বিগলন বলে।
যে বিশেষণ পদ কোনো নামপদকে বিশেষিত করে, তাকে নাম বিশেষণ বলে।
যে ধাতু পানিতে দিলে জ্বলে ওঠে সেটির নাম সোডিয়াম।
বাক্যের ক্রিয়া ও কর্মপদ একই ধাতু থেকে গঠিত হলে ওই কর্মপদকে সমধাতুজ কর্ম বলে
যেসব ধাতু বা ক্রিয়ামূল সংস্কৃত থেকে সোজাসোজি আসেনি সেগুলো বাংলা ধাতু বলা হয়
সিদ্ধ বা স্বয়ংসিদ্ধ ধাতু অপর নাম হল মৌলিক ধাতু
বাংলা ভাষায় যেসব তৎসম ক্রিয়াপদের ধাতু প্রচলিত রয়েছে তাদের সংস্কৃত ধাতু বলে
ধাতু বা প্রকৃতি অন্ত্যধ্বনির আগের ধ্বনির নাম প্রযোজক ধাতু
মৌলিক ধাতুর পরে প্রেরণার্থে ‘আ’ প্রত্যয় যোগে যে ধাতু গঠিত হয়, তাকে প্রযোজক ধাতু বলে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন