Answered Sep 04, 2019
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুযায়ী প্রতিটি আর্থিক লেনদেনের ২টি পক্ষ বিদ্যমান
এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি চালুর পূর্বে তিনটি পদ্ধতি চালু ছিল।
লেনদেনে ২টি পক্ষ থাকে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য ৫টি।
দুতরফা দাখিলার সুবিধা ৫টি।
কাজের পরিমাণ কমানোর জন্য কোন হিসাব ব্যবস্থায় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির ত্রুটিপূর্ণ বা আংশিক প্রয়োগ ঘটলে তাকে একতরফা দাখিলা পদ্ধতি বলে।
লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট পক্ষ বিশ্লেষণ করে- জাবেদা।
লেনদেনের প্রকৃতি অনুযায়ী জাবেদা প্রধানত- ২ প্রকার।
প্রতিটি লেনদেনে বিদ্যমান- ডেবিট ও ক্রেডিট পক্ষ।
হিসাবের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ফলাফল ও সার্বিক আর্থিক অবস্থা নিরূপণ করা হয়
প্রতিটি দ্রব্য ও আর্থিক সেবার মূল্য সমষ্টিকে মোট জাতীয় উৎপাদন বলে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন