Answered Sep 04, 2019
কোন ধারকের পরিবাহীর অভ্যন্তরে যে অপরিবাহী পদার্থ ব্যবহার করা হয় তাই পরা বিদ্যুৎ পদার্থ।
যা পোড়ানোর ফলে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পদার্থ তৈরি হয় না তাকে বিশুদ্ধ জ্বালানি বলে।
কলয়েড জাতীয় শুকনো বা আধা শুকনো পদার্থের তরল পদার্থ শোষণের প্রক্রিয়াকে ইমবাইবিশন বলে।
যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কঠিন পদার্থ গলতে শুরু করে সে তাপমাত্রাকে গলনাঙ্ক বলে।
যে ইলেক্ট্রনিক বর্তনী পরিবর্তী বিদ্যুৎ প্রবাহকে সরল একদিক প্রবাহী বিদ্যুৎ প্রবাহে পরিণত করে তাকে রেকটিফায়ার বলে
পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চলাচল বাধাগ্রস্ত হয় তাকে রোধ বলে।
ইলেক্ট্রন স্থানান্তর করে বিদ্যুৎ পরিবহন করলে তাকে ইলেক্ট্রোনিয় পরিবাহী বলা হয়
যে সকল পদার্থ পানির সাথে বিক্রিয়া করে ক্ষার উৎপন্ন করে তাকে ক্ষারীয় পদার্থ বলে
কিছু কিছু কঠিন পদার্থ আছে যাদের তাপ দিলে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয় তাদেরকে ঊর্ধ্বপাতন পদার্থ বলে।
রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩২০ মেগাওয়াট।
মেঘনাঘাট বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন