এরিষ্টটল সরকারকে শাসকের সংখ্যা ও উদ্দেশ্য হিসেবে আলাদাভাবে শ্রেণিবিন্যাস করেছেন।তবে তিনি মূলত শাসকের সংখ্যার উপর তার সরকারের শ্রেণিবিন্যাস করেছেন।রাষ্ট্রের ক্ষমতা একজন বা কয়েকজন দ্বারা প্রযুক্ত হতে পারে ।এই মতানুসারে এরিষ্টটল একজনের শাসন,কয়েকজনের শাসন এবং বহুজনের শাসনের দিকে লক্ষ রেখে এই বিভাগের প্রত্যেকটিকে তিনি আবার স্বাভাবিক রূপ ও বিকৃত রূপ হিসেবে দুই ভাগে বিভক্ত করেছেন।নিচে শ্রেণিবিভাগটি তুলে ধরা হল। ১.একজনের শাসন : স্বাভাবিক রূপ - রাজতন্ত্র। বিকৃত রূপ - স্বৈরতন্ত্র। ২.কয়েকজনের শাসন : স্বাভাবিক রূপ - অভিজাততন্ত্র। বিকৃত রূপ - ধনিকতন্ত্র। ৩.বহুজনের শাসন : স্বাভাবিক রূপ - পলিটি। বিকৃত রূপ - গণতন্ত্র।