Answered Sep 03, 2019
যে প্রক্রিয়ায় মূল তেজস্ক্রিয় পদার্থ বিভাজিত হয়ে প্রতি সেকেন্ডে নতুন পদ সৃষ্টি করে আর প্রতি সেকেন্ডে হারানো পরমাণু সংখ্যা সমান হয় সে প্রক্রিয়াকে তেজস্ক্রিয় সমাবেশস্থলে
দুর্বল নিউক্লিয় বলের কারণে তেজস্ক্রিয় ভাঙন বিক্রিয়া সংঘটিত হয়।
তেজস্ক্রিয় মৌলকে উচ্চ শক্তিসম্পন্ন নিউট্রন দ্বারা আঘাত করলে অনেক নতুন নিউক্লিয়াস ও নিউট্রন সৃষ্টি হয় ।
বিক্রিয়ার সাম্যবস্থা বিক্রিয়ার পাত্র দ্বারা প্রভাবিত হয় না।
তেজস্ক্রিয় রশ্মি চিহ্নিত পদার্থ বিশেষ ধরনের পুরু পাত্র যাতে রশ্মি বের হতে না পারে এমন পাত্রে সংরক্ষণ করা উচিত।
রেডিয়ামকে তেজস্ক্রিয় মৌল বলা হয় এটি ভেঙে ক্ষুদ্রতর ভরের পরমাণুতে পরিণত হয় বলে।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে তেজস্ক্রিয় আইসোটোপের ব্যবহার কিডনির ব্লকেজ নির্ণয়ে।
ঢাকা জেলার মোট আয়তন ১৪৬৩.৬০ বর্গ কিঃ মিঃ।
কিং অফ সুইং খ্যাত পেস বোলার পাকিস্তানের ওয়াসিম আকরাম।
সরল স্পন্দিত গতিতে সাম্যবস্থা থেকে সর্বোচ্চ দূরত্ব কে বিস্তার বলে
পেনিনসুলা রেলওয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে ৫৬ কিঃ মিঃ দৈর্ঘ্যের একটা রেলপথ স্থাপন করে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন