Answered Sep 03, 2019
দ্বৈত শাসন ব্যবস্থায় শাসন কর্তৃত্ব নবাবের ওপর ন্যাস্ত হয়।
দেশের মুদ্রা প্রচলনের ক্ষমতা কেন্দ্র্রীয় ব্যাংক এর ওপর ন্যস্ত।
শাসন ব্যবস্থায় ও প্রক্রিয়ায় ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগকে ই-গভর্ন্যান্স বলা হয়।
Li মৌলটি ইলেকট্রন বর্জন করে দ্বৈত বিন্যাস লাভ করে।
বস্তুর ওপর ক্রিয়াশীল অভিকর্ষজ ত্বরণ বস্তুর ভরের ওপর নির্ভর করে না।
প্রশাসনের ওপর পূর্ণ কর্তৃত্ব জনগণের হাতে ন্যস্ত থাকে
শাসন বিভাগের ওপর আইন বিভাগের নিয়ন্ত্রণ থাকা উচিত। কারণ-এর মাধ্যমে শাসন বিভাগের স্বেচ্ছাচারিতা রোধ হয়
দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা ১৭৬৭ সালে চালু হয়।
মোগল সম্রাট শাহজাহানের শাসন আমলে হোসেনি দালান নির্মিত হয়।
সন্ধির নিয়মানুসারে অ-কার কিংবা আ-কারের পর অ-কার বা আ-কার থাকলে উভয়ে মিলে আ-কার হয়
১ কেজি ভরের কোন বস্তুর ওপর কোন বস্তুর অভিকর্ষজ ত্বরণের মান ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড২ হলে ২ কেজি ভরের বস্তুর ওপর ক্রিয়াশীল অভিকর্ষজ ত্বরণের মান ৯.৮ মি/সে২ হবে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন