শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অর্থের সরবরাহ ধারণাটি নিয়ে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। অর্থের সরবরাহকে কেউ সংকীর্ণ পরিসরে বিবেচনা করেছেন। আবার কেউ কেউ বিস্তৃত দৃষ্টিভঙ্গিতে অর্থের জোগানের সংজ্ঞা প্রদান করেছেন। সহজ কথায় সরকার কর্তৃক ছাপাকৃত নোট ও কয়েন এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক ছাপাকৃত নোটের সমষ্টি যা অনুমোদিত আকারে অর্থনীতিতে বিরাজমান, তাকেই অর্থের জোগান বলে। অর্থাৎ, অর্থের জোগানের মধ্যে প্রচলিত মুদ্রা ও চাহিদা আমানত অন্তর্ভুক্ত। এদিক থেকে অর্থেও সরবরাহ বলতে নিম্নে বর্ণিত দু'টি উপাদানের সমষ্টিকে বোঝায় :

গঝ = ঈট + উউৃ.(১) 

এখানে,

গঝ = অর্থের সরবরাহ।

ঈট = জনগণের হাতের মুদ্রা।

উউ = চাহিদা আমানত।

ওপরের সূত্র অনুযায়ী অর্থের সরবরাহ বলতে জনগণের হাতের মুদ্রা, ব্যাংকে রক্ষিত চাহিদা আমানতের সমষ্টিকে বোঝায়। অধ্যাপক মিল্টন ফ্রিডম্যান ও তার অনুসারীরা অর্থ সরবরাহ বলতে জনগণের হাতের মুদ্রা ব্যাংকে রক্ষিত চাহিদা আমানত এবং মেয়াদি আমানতের সমষ্টিকে বোঝান।

গঝ = ঈট + উউ + ঞউৃ.(২) এখানে,

ঞউ = মেয়াদি আমানতের পরিমাণ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ