Answered Aug 25, 2019
হাইড্রোজেন এবং ক্লোরিন পরমাণু ইলেক্ট্রন শেয়ার করে সমযোজী বন্ধন গঠনের মাধ্যমে যে যৌগ তৈরী করে তাকে হাইড্রোক্লোরিক এসিড বলে।
যে এসিডের হাইড্রোজেনের সাথে অক্সিজেন ও অন্য এক বা একাধিক অধাতব মৌল থাকে উহাকে অক্সি-এসিড বলে।
এসিড ও পানির দ্রবণের মধ্যে যদি এসিডের পরিমাণ বেশি হয় তাকে গাঢ় এসিড বলে
এসিড ও পানির দ্রবণের মধ্যে যদি পানির পরিমাণ এসিড এর তুলনায় অনেক বেশি থাকে তাহলে তাকে লঘু এসিড বলে
নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড গ্যাস কে পানিতে দ্রবীভূত করে যে এসিড উৎপন্ন হয় তাকে নাইট্রিক এসিড বলে
সালফার ট্রাই অক্সাইড গ্যাস পানিতে দ্রবীভূত করে যে এসিড উৎপন্ন হয় তাকে সালফিউরিক অ্যাসিড বলা হয়
যদি কম পরিমাণ পানিতে অধিক পরিমাণ সালফার ট্রাই অক্সাইড গ্যাস দ্রবীভূত করা হয় তাকে গাঢ় সালফিউরিক এসিড বলা হয়
এসিড ক্ষারকের বিক্রিয়ায় এসিড ক্ষারককে আর ক্ষারক এসিডকে প্রশমিত করে
এসিড ও ক্ষারকের বিক্রিয়ায় লবণ ও পানি উৎপন্ন হয় এ বিক্রিয়াকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে।
জলীয় দ্রবণে কোন এসিড হাইড্রোজেন আয়ন দিলে তাকে আয়নীকরণ বলে।
তাহলে হাইড্রোক্লোরিক এসিড এর ভর হবে 0.274 gram
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন