অংশীদারি ব্যবসার মালিক কে?

সাধারণ অংশীদারি ব্যবসার নামের শেষে অ্যান্ড কোং

বাংলাদেশে প্রচলিত অংশীদারি আইন প্রনয়ন হয় ১৯৩২ সালে।

অংশীদারি ব্যবসায়ের নামের শুরুতে ‘মেসার্স’ শব্দ যোগ করা বাধ্যতামূলক

অংশীদারি ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করাকে বলা হয় Frozen Investment

ব্যাংকিং অংশীদারি ব্যবসায়ের সদস্য সংখ্যা হল সর্বনিম্ন ২ জন ও সর্বোচ্চ ১০ জন

অংশীদারি ব্যবসায়ের সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা সম্পর্কে উল্লেখ আছে ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের ৪ ধারায়

অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি হলো চুক্তি।

‘অংশীদারি সম্পর্ক চুক্তির মাধ্যমে জন্ম লাভ করে, সামাজিক মর্যাদা বলে নয়’ উল্লেখ আছে অংশীদারি আইনের ৫ ধারায়।

ঐচ্ছিক অংশীদারি ব্যবসায় সম্পর্কে বলা আছে- ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের- ৭ ধারায়

ব্যবসার ক্ষেত্রে সর্বকালের যুবকদের জন্য রাসুল (স) আদর্শ কারন,সততা ও দায়িত্বশীলতার জন্য।