শ্বসনের সময় সৌরশক্তি কিরূপে উদ্ভূত হয়?

সূর্য থেকে যে শক্তি পাওয়অ যায় তাকে বলে সৌরশক্তি।

জ্বালানির আরও একটি বিকল্প উত্স হচ্ছে সৌরশক্তি। তেল, গ্যাস, কয়লার মত সম্পদ কমে যাওয়ায় সৌরশক্তি এখন গুরুত্বপূর্ণ।

ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বাসা অফিস ও জলসেচ কাজে সৌরশক্তি হতে সৌরবিদ্যুত্ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া ক্যালকুলেটরেও সৌরশক্তি ব্যবহার করা হয়।

বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে সৌরশক্তি ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বাসাবাড়ির জন্য সৌরশক্তির সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি ক্রয় ও স্থাপনের জন্য ঋণ দেওয়া হচ্ছে।

শ্বসনের অপটিমাম তাপমাত্রা ২০-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

‘Method’ শব্দটি গ্রিক শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে।

সবাত শ্বসনের ৪র্থ ধাপের নাম ইলেকট্রন প্রবাহতন্ত্র।

শ্বসনের গ্লাইকোলাইসিস প্রক্রিয়ায় ৪ অণু ATP তৈরি হয়।

শ্বসনের সময় অ্যাসিটাইল কো-এ মাইটোকন্ড্রিয়াতে তৈরি হয়।

শ্বসনের সময় অক্সিজেন ব্যাপন প্রক্রিয়ায় ফুসফুস থেকে রক্তে প্রবেশ করে।